ফেনীতে বর্তমান পরিস্থিতিতে ছাত্র ও বিএনপি-জামায়াত নেতাদের সঙ্গে জেলা প্রশাসনের সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (৭ আগস্ট) দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার।
ফেনীর অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শফিকুর রিদোয়ান আরমান শাকিলের পরিচালনায় সেনাবাহিনীর দায়িত্বপ্রাপ্ত লে. কর্নেল মীর কামরুল হাসান, ফেনী-৪ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল শেখ মোহাম্মদ বদরুদ্দোজা, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মুহাইমিন তাজিম, ওমর ফারুক শুভ, বিএনপি নেতা জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মেজবাহ উদ্দিন খান, জেলা আহ্বায়ক শেখ ফরিদ বাহার, যুগ্ম-আহ্বায়ক গাজী হাবিব উল্যাহ মানিক, এয়াকুব নবী, আনোয়ার হোসেন পাটোয়ারী, সদর উপজেলা সদস্য সচিব আমান উদ্দিন কায়সার সাব্বির, পৌর সদস্য সচিব মেজবাহ উদ্দিন ভূঞা, জেলা যুবদলের আইন সম্পাদক হুমায়ুন কবীর বাদল, ছাত্রদল সভাপতি সালাহ উদ্দিন মামুন, জামায়াত নেতাদের মধ্যে কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য অধ্যাপক লিয়াকত আলী ভূঞা, জেলা আমির এ কে এম সামছুদ্দীন, প্রচার সম্পাদক আ ন ম আবদুর রহীম, শহর আমির মুহাম্মদ ইলিয়াছ, ছাত্রশিবিরের শহর সভাপতি শরীফুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের জেলা সেক্রেটারি একরামুল হক ভূঞা, ফেনী ডিবেট সোসাইটির সভাপতি আবু সুফিয়ান নোমান প্রমুখ।
এসময় বিএনপি-জামায়াত নেতারা অস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল ও হত্যাকাণ্ডে জড়িত আওয়ামী লীগ নেতাদের গ্রেফতারের দাবি জানান।
ডিসি মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার বলেন, মহিপাল চত্বরকে ‘শহীদ চত্বর’ হিসেবে নামকরণের উদ্যোগ নেওয়া হবে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে যারা নিহত-আহত হয়েছেন তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে। আমরা সবাইকে নিরাপদে রাখতে চাই।
আবদুল্লাহ আল-মামুন/এসআর/এমএস