বগুড়ায় একসঙ্গে তিন সন্তান জন্ম দিলেন গৃহবধূ
বগুড়ার ধুনটে একসঙ্গে তিন সন্তানের জন্ম দিয়েছেন আঁখি খাতুন (২২) নামের এক গৃহবধূ। সোমবার বিকেলে আয়শা-জবেদা হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে এই তিন শিশুর জন্ম হয়। শিশু তিনটির মধ্যে দুইটি কন্যা, এক পুত্র সন্তানের জন্ম হয়েছে। তিনসন্তান জন্ম দেয়া গৃহবধূ আঁখি খাতুন ধুনট উপজেলার এলাঙ্গী গ্রামের বাসিন্দা এবং সুজন মিয়ার স্ত্রী। হাসপাতাল সংশ্লিষ্টরা জানান, সোমবার আখির প্রসব বেদনা অনুভব করলে তাকে আয়শা-জবেদা হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিকে ভর্তি করা হয়। গাইনি ও অবস বিভাগের সার্জন ডা. সাদিয়া আফরীনের তত্ত্বাবধানে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করে আঁখির গর্ভে তিনটি সন্তান থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হন চিকিৎসকরা। বিকেলে সফলভাবে অস্ত্রোপচার সম্পন্ন করেন ডা. সাখাওয়াত হোসেন অপু। অ্যানেসথেসিয়ার দায়িত্বে ছিলেন ডা. রাহাত আলী। হাসপাতাল পরিচালক এমএ রাশেদ জানান, গরিব ও অসহায় মানুষের পাশে থাকতে পেরে আমরা গর্বিত। মা ও নবজাতকরা সুস্থ আছেন। এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় সার্থকতা। সবাই তিন নবজাতকের জন্য দোয়া করবেন। এদিকে তিন সন্তানের জন্ম হওয়ায় আঁখি খাতুনের পরিবার আনন্দিত। খবর ছড়িয়ে পড়লে তিন নবজাতক দেখতে স্থানীয় বাসিন্দারাও হাসপাতালে ছুটে আসেন।
বগুড়ার ধুনটে একসঙ্গে তিন সন্তানের জন্ম দিয়েছেন আঁখি খাতুন (২২) নামের এক গৃহবধূ। সোমবার বিকেলে আয়শা-জবেদা হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে এই তিন শিশুর জন্ম হয়। শিশু তিনটির মধ্যে দুইটি কন্যা, এক পুত্র সন্তানের জন্ম হয়েছে।
তিনসন্তান জন্ম দেয়া গৃহবধূ আঁখি খাতুন ধুনট উপজেলার এলাঙ্গী গ্রামের বাসিন্দা এবং সুজন মিয়ার স্ত্রী। হাসপাতাল সংশ্লিষ্টরা জানান, সোমবার আখির প্রসব বেদনা অনুভব করলে তাকে আয়শা-জবেদা হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিকে ভর্তি করা হয়। গাইনি ও অবস বিভাগের সার্জন ডা. সাদিয়া আফরীনের তত্ত্বাবধানে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করে আঁখির গর্ভে তিনটি সন্তান থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হন চিকিৎসকরা। বিকেলে সফলভাবে অস্ত্রোপচার সম্পন্ন করেন ডা. সাখাওয়াত হোসেন অপু। অ্যানেসথেসিয়ার দায়িত্বে ছিলেন ডা. রাহাত আলী।
হাসপাতাল পরিচালক এমএ রাশেদ জানান, গরিব ও অসহায় মানুষের পাশে থাকতে পেরে আমরা গর্বিত। মা ও নবজাতকরা সুস্থ আছেন। এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় সার্থকতা। সবাই তিন নবজাতকের জন্য দোয়া করবেন। এদিকে তিন সন্তানের জন্ম হওয়ায় আঁখি খাতুনের পরিবার আনন্দিত। খবর ছড়িয়ে পড়লে তিন নবজাতক দেখতে স্থানীয় বাসিন্দারাও হাসপাতালে ছুটে আসেন।
What's Your Reaction?