বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত থেকে কোটি রুপির সোনা জব্দ
নির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত থেকে সাতটি সোনার বিস্কুট জব্দ করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বুধবার (২৬ নভেম্বর) দুপুর আনুমানিক ৩টার দিকে বিএসএফের ১১৯ ব্যাটেলিয়নের জওয়ানরা মালদহ জেলার সীমান্ত এলাকা থেকে সোনার বিস্কুটগুলো জব্দ করেন। তবে চোরাকারবারি ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যাওয়ায় তাকে আটক করা সম্ভব হয়নি। বিএসএফ সূত্রে জানা গেছে, জব্দ করা সোনার মোট ওজন ৮১৬ দশমিক ৪১ গ্ৰাম, যার আনুমানিক বাজার মূল্য ১ কোটি ২ লাখ ৪০ হাজার ২৩০ রুপি। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বুধবার (২৬ নভেম্বর) বিএসএফের ১১৯ ব্যাটালিয়ন গোয়েন্দা সূত্র থেকে তথ্য পায় যে, স্থানীয় কেউ এম.এস.পুর সীমান্ত ফাঁড়ি এলাকা দিয়ে সোনা পাচারের চেষ্টা করতে পারেন। খবর পাওয়া মাত্রই সীমান্ত এলাকায় নজরদারি বাড়ানো হয় ও আশপাশের এলাকায় অতিরিক্ত সতর্কতা জারি করা হয়। ওই দিন দুপুর ২টা ৫৬ মিনিটের দিকে একজন সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে সাইকেল নিয়ে সীমান্তের দিকে যেতে দেখা যায়। ঠিক সেসময় বিএসএফের সদস্যরা তাকে থামিয়ে তল্লাশি চালান। তল্লাশিকালে সাইকেলের সামনের টায়ারটি অস্বাভাবিক ভাবে ফোলা
নির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত থেকে সাতটি সোনার বিস্কুট জব্দ করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বুধবার (২৬ নভেম্বর) দুপুর আনুমানিক ৩টার দিকে বিএসএফের ১১৯ ব্যাটেলিয়নের জওয়ানরা মালদহ জেলার সীমান্ত এলাকা থেকে সোনার বিস্কুটগুলো জব্দ করেন। তবে চোরাকারবারি ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যাওয়ায় তাকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
বিএসএফ সূত্রে জানা গেছে, জব্দ করা সোনার মোট ওজন ৮১৬ দশমিক ৪১ গ্ৰাম, যার আনুমানিক বাজার মূল্য ১ কোটি ২ লাখ ৪০ হাজার ২৩০ রুপি।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বুধবার (২৬ নভেম্বর) বিএসএফের ১১৯ ব্যাটালিয়ন গোয়েন্দা সূত্র থেকে তথ্য পায় যে, স্থানীয় কেউ এম.এস.পুর সীমান্ত ফাঁড়ি এলাকা দিয়ে সোনা পাচারের চেষ্টা করতে পারেন। খবর পাওয়া মাত্রই সীমান্ত এলাকায় নজরদারি বাড়ানো হয় ও আশপাশের এলাকায় অতিরিক্ত সতর্কতা জারি করা হয়।
ওই দিন দুপুর ২টা ৫৬ মিনিটের দিকে একজন সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে সাইকেল নিয়ে সীমান্তের দিকে যেতে দেখা যায়। ঠিক সেসময় বিএসএফের সদস্যরা তাকে থামিয়ে তল্লাশি চালান। তল্লাশিকালে সাইকেলের সামনের টায়ারটি অস্বাভাবিক ভাবে ফোলা ও শক্ত বলে মনে হয়। সন্দেহ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই টায়ারটি খোলা হয় ও ভেতর থেকে সাতটি সোনার বিস্কুট বেরিয়ে আসে। তবে পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ওই ব্যক্তি সাইকেলটি ফেলে একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় পালিয়ে যান।
ঘটনার পর, এলাকাজুড়ে তল্লাশি চালানো হয়, কিন্তু চোরাচালানকারীকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। শব্দ করা সোনা পরবর্তী আইনি ব্যবস্থার জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থার কাছে হস্তান্তর করা হয়।
ডিডি/এসএএইচ
What's Your Reaction?