বাংলাদেশকে ১৮২ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিলো আয়ারল্যান্ড

চট্টগ্রামের ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ দাঁড় করিয়ে ফেলেছে আয়ারল্যান্ড। ৪ উইকেটে তারা করেছে ১৮১ রান। অর্থাৎ জিততে হলে বাংলাদেশকে করতে হবে ১৮২। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেনেন্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে বোলিং বেছে নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস। শরিফুল ইসলাম আর নাসুম আহমেদকে দিয়ে দুই প্রান্ত থেকে আক্রমণ শুরু করেন তিনি। কিন্তু আয়ারল্যান্ডকে বিপদে ফেলা যায়নি। শুরু থেকেই ঝড় তোলেন আইরিশ দুই ওপেনার পল স্টার্লিং আর টিম টেক্টর। ৪ ওভারে ৪০ রান তুলে ফেলেন তারা। পঞ্চম ওভারে তানজিম হাসান সাকিবকে আক্রমণে আনেন অধিনায়ক। বল হাতে নিয়েই দ্বিতীয় বলে উইকেট। পল স্টার্লিং বড় শট খেলতে গিয়ে বল আকাশে তুলে দেন। মিডউইকেটে ক্যাচ নেন সাইফ হাসান। ১৮ বলে ২১ করে ফেরেন আইরিশ অধিনায়ক। রিশাদ হোসেন নিজের প্রথম ওভারে ভালো করতে পারেননি (১৪ রান)। তবে পরের ওভারেই তুলে নেন টম টেক্টরকে। লংঅনে তানজিদত হাসান তামিমকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন টেক্টর (১৯ বলে ৩২)। প্রথম দুই ওভারে মার খাওয়া শরিফুল নিজের তৃতীয় ওভারে দারুণ বল করেছেন। মাত্র ৩ রান দিয়ে তুলে নেন লরকান টাকারের উইকেট। ১৪ বলে

বাংলাদেশকে ১৮২ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিলো আয়ারল্যান্ড

চট্টগ্রামের ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ দাঁড় করিয়ে ফেলেছে আয়ারল্যান্ড। ৪ উইকেটে তারা করেছে ১৮১ রান। অর্থাৎ জিততে হলে বাংলাদেশকে করতে হবে ১৮২।

চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেনেন্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে বোলিং বেছে নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস। শরিফুল ইসলাম আর নাসুম আহমেদকে দিয়ে দুই প্রান্ত থেকে আক্রমণ শুরু করেন তিনি। কিন্তু আয়ারল্যান্ডকে বিপদে ফেলা যায়নি।

শুরু থেকেই ঝড় তোলেন আইরিশ দুই ওপেনার পল স্টার্লিং আর টিম টেক্টর। ৪ ওভারে ৪০ রান তুলে ফেলেন তারা। পঞ্চম ওভারে তানজিম হাসান সাকিবকে আক্রমণে আনেন অধিনায়ক। বল হাতে নিয়েই দ্বিতীয় বলে উইকেট।

পল স্টার্লিং বড় শট খেলতে গিয়ে বল আকাশে তুলে দেন। মিডউইকেটে ক্যাচ নেন সাইফ হাসান। ১৮ বলে ২১ করে ফেরেন আইরিশ অধিনায়ক।

রিশাদ হোসেন নিজের প্রথম ওভারে ভালো করতে পারেননি (১৪ রান)। তবে পরের ওভারেই তুলে নেন টম টেক্টরকে। লংঅনে তানজিদত হাসান তামিমকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন টেক্টর (১৯ বলে ৩২)।

প্রথম দুই ওভারে মার খাওয়া শরিফুল নিজের তৃতীয় ওভারে দারুণ বল করেছেন। মাত্র ৩ রান দিয়ে তুলে নেন লরকান টাকারের উইকেট। ১৪ বলে ১৮ করেন আইরিশ ব্যাটার।

চতুর্থ উইকেটে ২৯ বলে ৪৪ রান যোগ করেন হ্যারি টেক্টর আর কুর্তিস ক্যাম্ফার। তানজিম সাকিবের বলে ক্যাম্ফার (১৭ বলে ২৪) আউট হন পারভেজ হোসেন ইমনের অবিশ্বাস্য এক ক্যাচে। ডাইভ দিয়ে বাজপাখির মতো ক্যাচটি তালুবন্দি করেন ইমন।

এদিকে ৩৭ বলে ফিফটি তুলে নেন হ্যারি টেক্টর। ৪৫ বলে ১ চার আর ৫ ছক্কায় শেষ পর্যন্ত ৬৯ রানে অপরাজিত থাকেন টেক্টর। তার ব্যাটে চড়েই চ্যালেঞ্জিং পুঁজি পায় আইরিশরা। জর্জ ডকরেল অপরাজিত ছিলেন ৭ বলে ১২ রানে।

বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে এক মোস্তাফিজুর রহমান ছাড়া সবাই ছিলেন খরুচে। মোস্তাফিজ ৪ ওভারে ২৩ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য। তানজিম সাকিব ২ উইকেট পেলেও খরচ করেন ৪১ রান। শরিফুল ইসলাম ৪২ রানে এবং রিশাদ হোসেন ৩৪ রানে নেন একটি করে উইকেট।

এমএমআর

 

 

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow