বাংলাদেশের সঙ্গে সমতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার সম্পর্ক চায় ভারত : প্রণয় ভার্মা

বাংলাদেশের সঙ্গে সমতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে একটি স্থিতিশীল, ইতিবাচক, গঠনমূলক, দূরদর্শী এবং পারস্পরিক উপকারী সম্পর্ক চায় ভারত– যেখানে দুই দেশের জনগণই প্রধান অংশীদার বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ঢাকার ভারতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে মৈত্রী দিবসের ৫৪তম বার্ষিকী উদযাপন করেছে ভারতীয় হাইকমিশন। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা দিনটিকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ইতিহাসে এক ‌‌‘অমোচনীয় মাইলফলক’ হিসেবে উল্লেখ করেন।  তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে স্থিতিশীল, ইতিবাচক, গঠনমূলক, ভবিষ্যৎমুখী এবং পারস্পরিক লাভজনক সম্পর্ক গড়ে তুলতে চায়— যা সমতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত। এর প্রধান অংশীদার দুই দেশের জনগণ।  তিনি আরও আশা প্রকাশ করেন, দুই দেশই ভবিষ্যতে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে। জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে একসঙ্গে এগিয়ে যাবে এবং অতীতের যৌথ ত্যাগ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে ভবিষ্যতের নতুন লক্ষ্য বাস্তবায়ন করবে। উল্লেখ্য, মৈত্রী দিবস ১৯৭১ সালের সেই দিনটিকে স্মরণ করে, যখন ভারত বাংলাদেশকে এ

বাংলাদেশের সঙ্গে সমতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার সম্পর্ক চায় ভারত : প্রণয় ভার্মা

বাংলাদেশের সঙ্গে সমতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে একটি স্থিতিশীল, ইতিবাচক, গঠনমূলক, দূরদর্শী এবং পারস্পরিক উপকারী সম্পর্ক চায় ভারত– যেখানে দুই দেশের জনগণই প্রধান অংশীদার বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।

শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ঢাকার ভারতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে মৈত্রী দিবসের ৫৪তম বার্ষিকী উদযাপন করেছে ভারতীয় হাইকমিশন।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা দিনটিকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ইতিহাসে এক ‌‌‘অমোচনীয় মাইলফলক’ হিসেবে উল্লেখ করেন। 

তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে স্থিতিশীল, ইতিবাচক, গঠনমূলক, ভবিষ্যৎমুখী এবং পারস্পরিক লাভজনক সম্পর্ক গড়ে তুলতে চায়— যা সমতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত। এর প্রধান অংশীদার দুই দেশের জনগণ। 

তিনি আরও আশা প্রকাশ করেন, দুই দেশই ভবিষ্যতে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে। জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে একসঙ্গে এগিয়ে যাবে এবং অতীতের যৌথ ত্যাগ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে ভবিষ্যতের নতুন লক্ষ্য বাস্তবায়ন করবে।

উল্লেখ্য, মৈত্রী দিবস ১৯৭১ সালের সেই দিনটিকে স্মরণ করে, যখন ভারত বাংলাদেশকে একটি সার্বভৌম ও স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ১০ দিন আগে বাংলাদেশের প্রতি সমর্থনের একটি ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে দিনটি।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow