বাগেরহাটে এমএ সালামকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মশাল মিছিল

বাগেরহাট-২ (সদর ও কচুয়া) আসনে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালামকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মশাল মিছিল করেছেন তার অনুসারীরা। রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাতে বাগেরহাট শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে মিছিলটি বের হয়। পরে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহীদ মিনারে এসে মিলিত হয়। মশাল মিছিলে বাগেরহাট জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী সাদ্দাম দীপ, যুবদল নেতা এমদাদুর রহমান সাগর, বিএনপি নেতা মিলন ও নিলু তরফদারসহ কয়েকশ নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। তারা বাগেরহাট-২ আসনে ব্যারিস্টার শেখ মোহাম্মাদ জাকির হোসেনের মনোনয়ন বাতিল করে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালামকে দেওয়ার দাবি জানান। সদর উপজেলা যুবদলের সদস্য এমদাদুর রহমান সাগর বলেন, ‌‘জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালাম বিগত ১৭ বছর বাগেরহাটে বিএনপিকে টিকিয়ে রেখেছেন। অসংখ্য হামলা-মামলার শিকার হয়েছেন। জেল খেটেছেন। কিন্তু তাকে মনোনয়ন না দিয়ে ব্যারিস্টার শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেনকে মনোনয়ন দিয়েছে। আমরা চাই এম এ সালামকে মনোনয়ন দেওয়া হোক।’ তবে মশাল মিছিলে বাগেরহাট জেলা বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ কোনো নেতাকে দেখা যায়নি। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য এম এ সালাম

বাগেরহাটে এমএ সালামকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মশাল মিছিল

বাগেরহাট-২ (সদর ও কচুয়া) আসনে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালামকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মশাল মিছিল করেছেন তার অনুসারীরা।

রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাতে বাগেরহাট শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে মিছিলটি বের হয়। পরে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহীদ মিনারে এসে মিলিত হয়।

মশাল মিছিলে বাগেরহাট জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী সাদ্দাম দীপ, যুবদল নেতা এমদাদুর রহমান সাগর, বিএনপি নেতা মিলন ও নিলু তরফদারসহ কয়েকশ নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। তারা বাগেরহাট-২ আসনে ব্যারিস্টার শেখ মোহাম্মাদ জাকির হোসেনের মনোনয়ন বাতিল করে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালামকে দেওয়ার দাবি জানান।

সদর উপজেলা যুবদলের সদস্য এমদাদুর রহমান সাগর বলেন, ‌‘জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালাম বিগত ১৭ বছর বাগেরহাটে বিএনপিকে টিকিয়ে রেখেছেন। অসংখ্য হামলা-মামলার শিকার হয়েছেন। জেল খেটেছেন। কিন্তু তাকে মনোনয়ন না দিয়ে ব্যারিস্টার শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেনকে মনোনয়ন দিয়েছে। আমরা চাই এম এ সালামকে মনোনয়ন দেওয়া হোক।’

তবে মশাল মিছিলে বাগেরহাট জেলা বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ কোনো নেতাকে দেখা যায়নি। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য এম এ সালামকে ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

নাহিদ ফরাজী/এসআর/এমএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow