বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসনই বহাল, জনমতে স্বস্তি 

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সর্বোচ্চ আদালত হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রাখেন, ফলে বাগেরহাটে আগের সীমানা অনুযায়ী চারটি আসনই থাকবে। এর আগে গত ১০ নভেম্বর হাইকোর্ট বাগেরহাটের চারটি আসন কমিয়ে তিনটি করার বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) গেজেটকে অবৈধ ঘোষণা করেন এবং আগের সীমানা অনুযায়ী চারটি আসন বজায় রাখতে নির্দেশ দেন। হাইকোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে ইসির আপিলও পরে খারিজ হয়ে যায়। ১৯৬৯ সাল থেকে বাগেরহাটে চারটি আসন বাগেরহাট-১ চিতলমারী, মোল্লাহাট,ফকিরহাট বাগেরহাট-২ বাগেরহাট সদর, কচুয়া, বাগেরহাট-৩ রামপাল, মোংলা, বাগেরহাট-৪ মোরেলগঞ্জ, শরণখোলা ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইসি সীমানা পুনঃনির্ধারণে বাগেরহাটের একটি আসন কমিয়ে তিনটি করার সিদ্ধান্ত নেয়। এতে জেলার মানুষ তীব্র আপত্তি জানায় এবং আদালতে রিট করা হয়। আদালত শেষ পর্যন্ত জনগণের দাবি অনুযায়ী চারটি আসনই বহাল রাখার পক্ষে রায় দেন। রায়ের পর বাগেরহাট জুড়ে স্বস্তি ও আনন্দ বিরাজ করছে। জেলার মানুষ ও স্থানীয় নেতা-কর্মীরা বিচারপতি ও সংশ্লিষ্ট আইনজীবীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তাদের মতে—বাগেরহাট এমনিতেই অনুন্নত; একটি

বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসনই বহাল, জনমতে স্বস্তি 

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সর্বোচ্চ আদালত হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রাখেন, ফলে বাগেরহাটে আগের সীমানা অনুযায়ী চারটি আসনই থাকবে।

এর আগে গত ১০ নভেম্বর হাইকোর্ট বাগেরহাটের চারটি আসন কমিয়ে তিনটি করার বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) গেজেটকে অবৈধ ঘোষণা করেন এবং আগের সীমানা অনুযায়ী চারটি আসন বজায় রাখতে নির্দেশ দেন। হাইকোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে ইসির আপিলও পরে খারিজ হয়ে যায়।

১৯৬৯ সাল থেকে বাগেরহাটে চারটি আসন বাগেরহাট-১ চিতলমারী, মোল্লাহাট,ফকিরহাট বাগেরহাট-২ বাগেরহাট সদর, কচুয়া, বাগেরহাট-৩ রামপাল, মোংলা, বাগেরহাট-৪ মোরেলগঞ্জ, শরণখোলা ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইসি সীমানা পুনঃনির্ধারণে বাগেরহাটের একটি আসন কমিয়ে তিনটি করার সিদ্ধান্ত নেয়।

এতে জেলার মানুষ তীব্র আপত্তি জানায় এবং আদালতে রিট করা হয়। আদালত শেষ পর্যন্ত জনগণের দাবি অনুযায়ী চারটি আসনই বহাল রাখার পক্ষে রায় দেন।

রায়ের পর বাগেরহাট জুড়ে স্বস্তি ও আনন্দ বিরাজ করছে। জেলার মানুষ ও স্থানীয় নেতা-কর্মীরা বিচারপতি ও সংশ্লিষ্ট আইনজীবীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তাদের মতে—বাগেরহাট এমনিতেই অনুন্নত; একটি আসন কমে গেলে উন্নয়ন কার্যক্রম আরও বাধাগ্রস্ত হতো। দীর্ঘদিনের আন্দোলন ও অপেক্ষার পর এ রায় পেয়ে খুশি জেলার মানুষ।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow