বাবার সমাধিতে তারেক রহমানের ‘একাকী কিছুক্ষণ’ 

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সমাধি জিয়ারত করেছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পাশাপাশি দোয়া-মোনাজাতেও অংশ নেন তিনি। দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে মোনাজাত শেষ করে বাবার কবরের পাশে কিছুক্ষণ একাকী নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তারেক রহমান। এসময় তাকে কিছুটা আবেগাপ্লুত হয়ে টিস্যু দিয়ে চোখ মুছতে দেখা যায়। ফের মোনাজাত দিতে হাত তুলতে দেখা যায় তাকে। শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে তিনি জিয়া উদ্যানে পৌঁছান। কবর জিয়ারতের সময় তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতাসহ অসংখ্য নেতাকর্মী। এর আগে, দীর্ঘ ১৭ বছর পর বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুরে তারেক রহমান লন্ডন থেকে সিলেট হয়ে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। সঙ্গে ছিলেন তার স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও একমাত্র মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান। ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাকে স্বাগত জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। বিমানবন্দর থেকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও প্রটোকলে বুলেটপ্রুফ বাসে করে তিনি পূর্বাচল ৩০০ ফিট এলাকার সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছান। এ সময় রাস্তার দুই ধারে নেতাকর্ম

বাবার সমাধিতে তারেক রহমানের ‘একাকী কিছুক্ষণ’ 

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সমাধি জিয়ারত করেছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পাশাপাশি দোয়া-মোনাজাতেও অংশ নেন তিনি।

দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে মোনাজাত শেষ করে বাবার কবরের পাশে কিছুক্ষণ একাকী নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তারেক রহমান। এসময় তাকে কিছুটা আবেগাপ্লুত হয়ে টিস্যু দিয়ে চোখ মুছতে দেখা যায়। ফের মোনাজাত দিতে হাত তুলতে দেখা যায় তাকে।

শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে তিনি জিয়া উদ্যানে পৌঁছান। কবর জিয়ারতের সময় তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতাসহ অসংখ্য নেতাকর্মী।

এর আগে, দীর্ঘ ১৭ বছর পর বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুরে তারেক রহমান লন্ডন থেকে সিলেট হয়ে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। সঙ্গে ছিলেন তার স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও একমাত্র মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান।

ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাকে স্বাগত জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। বিমানবন্দর থেকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও প্রটোকলে বুলেটপ্রুফ বাসে করে তিনি পূর্বাচল ৩০০ ফিট এলাকার সংবর্ধনা মঞ্চে পৌঁছান। এ সময় রাস্তার দুই ধারে নেতাকর্মী ও সমর্থকদের ঢল নামে। অনেকেই ১৭ বছর পর দেশে ফেরা তারেক রহমানকে এক নজর দেখার কৌতূহল নিয়ে এসেছিলেন, কেউবা প্রত্যাবর্তনের এই স্মরণীয় দিনে সাক্ষী হওয়ার জন্য উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের সংবর্ধনা মঞ্চ পর্যন্ত পুরো পথ যেন এক লোকারণ্যে পরিণত হয়।

তারেক রহমানের আগমনকে ঘিরে সমাধিসৌধ এলাকায় ভিড় করেছেন দলটির নেতাকর্মীরা। ইতোমধ্যে সেখানে পৌঁছেছেন বিএনপির সিনিয়র নেতারাও।

এদিকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাজকীয় প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে জনগণ সাদরে গ্রহণ করে নিল তারেক রহমানকে। তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ সত্যিকার অর্থে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত হবে বলে প্রত্যাশা করি।

আর তারেক রহমানের আগমনে নির্বাচনকেন্দ্রিক জটিলতাসহ দেশের সব ধোঁয়াশা কেটে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow