বাসায় ফিরে বাবা-মা দেখেন মেয়ে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছে

রাজধানীর বাড্ডা থানাধীন শাহজাদপুর খিলবাড়িটেক এলাকায় লিলি বিশ্বাস (২৩) নামের একজন সেবিকা গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা গেছে। সোমবার (১ ডিসেম্বর) দুপুর পৌনে দুইটার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহত লিলি বিশ্বাসের বাবা লিটন বিশ্বাস জানান, তার মেয়ে লিলি নার্সিং পাস করে হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে ইন্টার্নি করছিলেন। সোমবার বেলা ১১টার দিকে তারা স্বামী-স্ত্রী দুজন বাসার বাইরে বের হন। দুপুরে বাসায় ফিরে দরোজা বন্ধ পান। অনেক ডাকাডাকির পরও দরোজা না খুললে আশপাশের লোকজনের সহায়তায় দরজা ভেঙে ভেতরে গিয়ে দেখেন লিলি সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় ঝুলে আছেন। পরে তাকে দ্রুত উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। লিটন বিশ্বাস জানান, তাদের বাড়ি গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার লাখিরপাড় গ্রামে। বর্তমানে বাড্ডা খিলবাড়িটেক এলাকায় নিজ বাসায় পরিবার নিয়ে থাকতেন। তবে ঠিক কী কারণে তাদের মেয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন তা তাদের জানা নেই। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হা

বাসায় ফিরে বাবা-মা দেখেন মেয়ে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছে

রাজধানীর বাড্ডা থানাধীন শাহজাদপুর খিলবাড়িটেক এলাকায় লিলি বিশ্বাস (২৩) নামের একজন সেবিকা গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা গেছে।

সোমবার (১ ডিসেম্বর) দুপুর পৌনে দুইটার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত লিলি বিশ্বাসের বাবা লিটন বিশ্বাস জানান, তার মেয়ে লিলি নার্সিং পাস করে হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে ইন্টার্নি করছিলেন। সোমবার বেলা ১১টার দিকে তারা স্বামী-স্ত্রী দুজন বাসার বাইরে বের হন। দুপুরে বাসায় ফিরে দরোজা বন্ধ পান। অনেক ডাকাডাকির পরও দরোজা না খুললে আশপাশের লোকজনের সহায়তায় দরজা ভেঙে ভেতরে গিয়ে দেখেন লিলি সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় ঝুলে আছেন।

পরে তাকে দ্রুত উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

লিটন বিশ্বাস জানান, তাদের বাড়ি গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার লাখিরপাড় গ্রামে। বর্তমানে বাড্ডা খিলবাড়িটেক এলাকায় নিজ বাসায় পরিবার নিয়ে থাকতেন। তবে ঠিক কী কারণে তাদের মেয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন তা তাদের জানা নেই।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ ঢামেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানায় জানানো হয়েছে।

কাজী আল-আমিন/এমকেআর/এমএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow