বাসে বিমানবন্দর থেকে সংবর্ধনাস্থলে যাচ্ছেন তারেক রহমান

ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে রাজধানীর বসুন্ধরায় ৩০০ ফিট সড়কে সংবর্ধনাস্থলে যাচ্ছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে তিনি বিমানবন্দর থেকে রওয়ান হন। এর আগে দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুর ১১টা ৪০ মিনিটে তাকে বহনকারী বিমানটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সঙ্গে রয়েছেন তার সহধর্মিণী ডা. জুবাইদা রহমান, কন্যা ব্যারিস্টার জাইমা রহমান এবং তাদের আদরের পোষা বিড়াল ‘জেবু’। তারেক রহমানের যাত্রাবিরতিকে কেন্দ্র করে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ আশপাশের এলাকায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও সতর্কতার ব্যবস্থা করা হয়। বিমানবন্দর সংলগ্ন সড়কগুলোতে বসানো হয়েছে বিশেষ চেকপোস্ট, বাড়ানো হয় গোয়েন্দা নজরদারি। তারেক রহমানের আগমন ঐতিহাসিক ও স্মরণীয় করে রাখতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে বিএনপি। ‘প্রাণপ্রিয় নেতাকে’ এক নজর দেখতে, তাকে স্বাগত জানাতে শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশ থেকেই রাজধানীমুখী হচ্ছেন লাখো মানুষ। অভ্যর্থনা কমিটির প্রত্যাশা- গণসংবর্ধনায় ৫০ লাখ মানুষের সমাগম হবে। যেখানে দলীয় নেতাকর্মীর বাইরে সাধারণ মা

বাসে বিমানবন্দর থেকে সংবর্ধনাস্থলে যাচ্ছেন তারেক রহমান

ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে রাজধানীর বসুন্ধরায় ৩০০ ফিট সড়কে সংবর্ধনাস্থলে যাচ্ছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে তিনি বিমানবন্দর থেকে রওয়ান হন।

এর আগে দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুর ১১টা ৪০ মিনিটে তাকে বহনকারী বিমানটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সঙ্গে রয়েছেন তার সহধর্মিণী ডা. জুবাইদা রহমান, কন্যা ব্যারিস্টার জাইমা রহমান এবং তাদের আদরের পোষা বিড়াল ‘জেবু’।

তারেক রহমানের যাত্রাবিরতিকে কেন্দ্র করে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ আশপাশের এলাকায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও সতর্কতার ব্যবস্থা করা হয়। বিমানবন্দর সংলগ্ন সড়কগুলোতে বসানো হয়েছে বিশেষ চেকপোস্ট, বাড়ানো হয় গোয়েন্দা নজরদারি।

তারেক রহমানের আগমন ঐতিহাসিক ও স্মরণীয় করে রাখতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে বিএনপি। ‘প্রাণপ্রিয় নেতাকে’ এক নজর দেখতে, তাকে স্বাগত জানাতে শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশ থেকেই রাজধানীমুখী হচ্ছেন লাখো মানুষ। অভ্যর্থনা কমিটির প্রত্যাশা- গণসংবর্ধনায় ৫০ লাখ মানুষের সমাগম হবে। যেখানে দলীয় নেতাকর্মীর বাইরে সাধারণ মানুষেরও অংশগ্রহণ থাকবে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow