বিএনপি নেতা বরকত উল্লাহ বুলুর সভায় হামলা-ভাঙচুর
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুর নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি গঠনের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সভায় হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সোমবার (০৮ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার একলাশপুর ইউনিয়নের একলাশপুর গ্রামের একলাশপুর ফাজিল মাদ্রাসা মাঠে এ হামলা-ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
একলাশপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুর রহিম চুন্নু বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরকত উল্যাহ বুলু নোয়াখালী-৩ (বেগমগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী। বিকেলে একলাশপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠনের লক্ষ্যে একটি সভার আয়োজন করে স্থানীয় ওয়ার্ড বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
ওই সভায় বিকেল ৪টার দিকে প্রায় ৩ শতাধিক নেতাকর্মী এসে যোগ দেন। এ সময় হঠাৎ মুখোশ পরে ৫০-৬০ যুবক এসে হামলা চালায়। একপর্যায়ে তারা বেগমগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য মোরশেদ সিরাজীকে কুপিয়ে আহত করার চেষ্টা করে। পরে তারা সভাস্থলে প্রায় ৫ শতাধিক চেয়ার ও মঞ্চ ভাঙচুর করে চলে যায়। হামলাকারীরা যাওয়ার সময় বলে যায় এখানে কোনো সভা করা যাবে না।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট আব্
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুর নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি গঠনের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সভায় হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সোমবার (০৮ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার একলাশপুর ইউনিয়নের একলাশপুর গ্রামের একলাশপুর ফাজিল মাদ্রাসা মাঠে এ হামলা-ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
একলাশপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুর রহিম চুন্নু বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরকত উল্যাহ বুলু নোয়াখালী-৩ (বেগমগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী। বিকেলে একলাশপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠনের লক্ষ্যে একটি সভার আয়োজন করে স্থানীয় ওয়ার্ড বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
ওই সভায় বিকেল ৪টার দিকে প্রায় ৩ শতাধিক নেতাকর্মী এসে যোগ দেন। এ সময় হঠাৎ মুখোশ পরে ৫০-৬০ যুবক এসে হামলা চালায়। একপর্যায়ে তারা বেগমগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য মোরশেদ সিরাজীকে কুপিয়ে আহত করার চেষ্টা করে। পরে তারা সভাস্থলে প্রায় ৫ শতাধিক চেয়ার ও মঞ্চ ভাঙচুর করে চলে যায়। হামলাকারীরা যাওয়ার সময় বলে যায় এখানে কোনো সভা করা যাবে না।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট আব্দুর রহিম চুন্নু বলেন, হামলাকারীরা নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-যুবলীগের সম্রাট বাহিনী ও খালাসি বাহিনীর সদস্য ছিল। আমি তাদের কয়েকজনকে আদালত আঙিনায় আগে দেখেছি। তাৎক্ষণিক পুলিশকে জানানো হলেও তারা ঘটনাস্থলে আসেনি।
যোগাযোগ করা হলে বেগমগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কামাক্ষ্যা চন্দ্র দাস বলেন, নির্বাচনী কেন্দ্র কমিটি গঠন নিয়ে আয়োজিত একটি সভায় গন্ডগোল হয়েছে বলে আমি শুনেছি। এর বেশি কিছু আমি জানি না।
এ বিষয়ে জানতে একাধিকবার বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমএ বারীর মোবাইল ফোনে কল করা হলেও তিনি কোনো সাড়া দেননি।