বিএনপি বাহির হলে রাস্তায় জায়গা হবে না: এ্যানি

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, যদি বিএনপি বাহির হয় তাহলে রাস্তায় জায়গা হবে না। কারণ ঘরে ঘরে বিএনপি, ঘরে ঘরে ধানের শীষ, ঘরে ঘরে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান। শনিবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার উত্তর জয়পুর কে ডি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে নারী ভোটারদের নিয়ে আয়োজিত নির্বাচনি উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। একটি ইসলামিক দলকে ইঙ্গিত করে শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেন, আজকে তারা ওই হেলমেট বাহিনীর মতো হোন্ডা দিয়ে ভোঁ ভোঁ আওয়াজ দিয়া বাহিরে বাহিরে ঘুরছে। বিএনপির রাজনীতিতে কোনো হোন্ডা থাকবে না। বিএনপির রাজনীতিতে কোনো গুন্ডা থাকবে না। কোনো হোন্ডা র‌্যালি নাই। বিএনপির রাজনীতিতে থাকবে সাধারণ মানুষের র‌্যালি। সাধারণ মানুষের আওয়াজ, মা-বোনদের আওয়াজ। তিনি বলেন, অন্য জেলা ও থানা থেকে লোক এনে মোটরসাইকেল র‌্যালি করে তারা বোঝাতে চায় হাজার হাজার লোক। বিএনপিতে এসব হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না। আমরা হোন্ডার আওয়াজ ও র‌্যালির কাছে কখনোই মাথানত করি নাই। এজন্যই বলছি, হোন্ডা গেছে যেই পথে, আগামীতে হোন্ডা যারা চালাবে তারাও যাবে সেই পথে। দলীয় নেতাকর্মীদ

বিএনপি বাহির হলে রাস্তায় জায়গা হবে না: এ্যানি

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, যদি বিএনপি বাহির হয় তাহলে রাস্তায় জায়গা হবে না। কারণ ঘরে ঘরে বিএনপি, ঘরে ঘরে ধানের শীষ, ঘরে ঘরে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান।

শনিবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার উত্তর জয়পুর কে ডি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে নারী ভোটারদের নিয়ে আয়োজিত নির্বাচনি উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

একটি ইসলামিক দলকে ইঙ্গিত করে শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেন, আজকে তারা ওই হেলমেট বাহিনীর মতো হোন্ডা দিয়ে ভোঁ ভোঁ আওয়াজ দিয়া বাহিরে বাহিরে ঘুরছে। বিএনপির রাজনীতিতে কোনো হোন্ডা থাকবে না। বিএনপির রাজনীতিতে কোনো গুন্ডা থাকবে না। কোনো হোন্ডা র‌্যালি নাই। বিএনপির রাজনীতিতে থাকবে সাধারণ মানুষের র‌্যালি। সাধারণ মানুষের আওয়াজ, মা-বোনদের আওয়াজ।

তিনি বলেন, অন্য জেলা ও থানা থেকে লোক এনে মোটরসাইকেল র‌্যালি করে তারা বোঝাতে চায় হাজার হাজার লোক। বিএনপিতে এসব হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না। আমরা হোন্ডার আওয়াজ ও র‌্যালির কাছে কখনোই মাথানত করি নাই। এজন্যই বলছি, হোন্ডা গেছে যেই পথে, আগামীতে হোন্ডা যারা চালাবে তারাও যাবে সেই পথে।

দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, কেউ হোন্ডার দিকে নজর দেবেন না। দুই-চারটা হোন্ডা থাকে। কিন্তু শত শত হোন্ডা থাকতে পারে না। হাজার হাজার হোন্ডা নিয়ে ভোট হয় না, গুন্ডামি হয়, অপরাজনীতি হয়। এই রাজনীতি থেকে আমরা ৫ আগস্ট বের হয়ে গিয়েছি। তাহলে আবার কেন সেই হোন্ডা, সেই অপসংস্কৃতি। এগুলো করার কোনো সুযোগ নেই।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য হাফিজুর রহমান, চন্দ্রগঞ্জ থানা বিএনপির সভাপতি বেলাল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক ইউছুফ ভুঁইয়া, জেলা মহিলা দলের সভাপতি সাবেরা আনোয়ার, সাধারণ সম্পাদক ফাতেমা আক্তার সুমি ভুঁইয়া, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ রশিদুল হাসান লিংকন প্রমুখ।

কাজল কায়েস/কেএইচকে/জেআইএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow