বিএনপি সবসময়ই ‘পলিটিক্স অফ কমিটমেন্টে’ বিশ্বাসী : রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বিএনপি সবসময়ই ‘পলিটিক্স অফ কমিটমেন্টে’ বিশ্বাসী। অতীতেও দল তাদের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করেছে, ভবিষ্যতেও সে ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর ফার্মগেটের খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। ‘বিএনপির দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক সাত দিনব্যাপী কর্মসূচি রোববার (৭ ডিসেম্বর) থেকে শুরু হচ্ছে।  রোববার সকাল ১০টায় খামারবাড়ি কৃষিবিদ ইনিস্টিউশনে কর্মসূচির উদ্বোধন করবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। পরিদর্শনকালে রিজভী আরও বলেন, অতীতে স্বামী মারা গেলে স্ত্রী ১৫ বছর পেনশন পেতেন। কিন্তু ১৯৯০ সালে বিএনপির ইশতেহারে ঘোষণা দেওয়া হয়— স্বামী মারা গেলে স্ত্রী যতদিন জীবিত থাকবেন, ততদিন পেনশনের টাকা পাবেন। ১৯৯১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করেছিলেন।  তিনি বলেন, এটা বিএনপির দীর্ঘদিনের পলিসি।  আগামীতে বিএনপি আবারও ক্ষমতায় গেলে, রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে এই নীতি বাস্তবায়ন করবে। বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, দলে

বিএনপি সবসময়ই ‘পলিটিক্স অফ কমিটমেন্টে’ বিশ্বাসী : রিজভী
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বিএনপি সবসময়ই ‘পলিটিক্স অফ কমিটমেন্টে’ বিশ্বাসী। অতীতেও দল তাদের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করেছে, ভবিষ্যতেও সে ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর ফার্মগেটের খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। ‘বিএনপির দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক সাত দিনব্যাপী কর্মসূচি রোববার (৭ ডিসেম্বর) থেকে শুরু হচ্ছে।  রোববার সকাল ১০টায় খামারবাড়ি কৃষিবিদ ইনিস্টিউশনে কর্মসূচির উদ্বোধন করবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। পরিদর্শনকালে রিজভী আরও বলেন, অতীতে স্বামী মারা গেলে স্ত্রী ১৫ বছর পেনশন পেতেন। কিন্তু ১৯৯০ সালে বিএনপির ইশতেহারে ঘোষণা দেওয়া হয়— স্বামী মারা গেলে স্ত্রী যতদিন জীবিত থাকবেন, ততদিন পেনশনের টাকা পাবেন। ১৯৯১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করেছিলেন।  তিনি বলেন, এটা বিএনপির দীর্ঘদিনের পলিসি।  আগামীতে বিএনপি আবারও ক্ষমতায় গেলে, রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে এই নীতি বাস্তবায়ন করবে। বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, প্রত্যেকটি বাস্তবায়িত হবে। আধুনিক প্রযুক্তির উন্নয়ন কাজে লাগিয়ে তিনি প্রতিটি অঙ্গীকার বাস্তবে রূপ দেবেন। তার প্রতিশ্রুতিতে চুল পরিমাণ বিচ্যুতি হবে না। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে রিজভী বলেন, ‘যদি নির্বাচন করতে চাই, তাহলে দলের প্রস্তুতি ও সভা-সমাবেশ করতে দিতে হবে। না হলে নির্বাচন আকাশের তারা হয়ে থাকবে।’ তিনি আরও বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দূর থেকে প্রযুক্তির মাধ্যমে তৃণমূলে সবার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন। তিনি দেশ ও দেশের জনগণকে ভালোবাসেন বলেই যথাসময়ে দেশে ফিরে নেতৃত্ব দেবেন। তিনি যখন উপযুক্ত মনে করবেন, তখনই দেশে আসবেন-এতে কোনো বাধা হবে না। এ সময় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্নাসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow