বিএনপির মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে কাফনের কাপড় নিয়ে বিক্ষোভ

পটুয়াখালী-২ আসনে বিএনপি দলীয় মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে কাফনের কাপড় পরে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন দলটির স্থানীয় নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) বিকেলে বাউফল পৌর শহরের পাবলিক মাঠ সংলগ্ন উপজেলা বিএনপির কার্যালয় থেকে এ মিছিল শুরু হয়। মিছিলে উপজেলা, পৌর ও বিভিন্ন ইউনিয়নের কয়েক হাজার নেতাকর্মী অংশ নেন। পরে মিছিলটি পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা পরিষদ চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। নেতৃত্ব দেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুল জব্বার মৃধা। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ৪ ডিসেম্বর ঘোষিত ৩৬ আসনের প্রার্থী তালিকায় পটুয়াখালী-২ আসনে সাবেক সংসদ সদস্য শহিদুল আলম তালুকদারকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়। এরপর থেকে মনোনয়নবঞ্চিত নেতা মুনির হোসেন ও একেএম ফারুক আহমেদ তালুকদারের অনুসারীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। সড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ ও মশাল মিছিলের পর আজ তারা কাফনের কাপড় পরে বিক্ষোভে নামেন। মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও মুনির হোসেনের অনুসারী আব্দুল জব্বার মৃধা বলেন, যাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে তিনি ২০০৮ সালের নির্বাচনে দলের প্রার্থীর বিরুদ্ধে গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতার পক্ষে কাজ করেছেন। স্থানীয় নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী

বিএনপির মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে কাফনের কাপড় নিয়ে বিক্ষোভ

পটুয়াখালী-২ আসনে বিএনপি দলীয় মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে কাফনের কাপড় পরে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন দলটির স্থানীয় নেতাকর্মীরা।

বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) বিকেলে বাউফল পৌর শহরের পাবলিক মাঠ সংলগ্ন উপজেলা বিএনপির কার্যালয় থেকে এ মিছিল শুরু হয়।

মিছিলে উপজেলা, পৌর ও বিভিন্ন ইউনিয়নের কয়েক হাজার নেতাকর্মী অংশ নেন। পরে মিছিলটি পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা পরিষদ চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। নেতৃত্ব দেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুল জব্বার মৃধা।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ৪ ডিসেম্বর ঘোষিত ৩৬ আসনের প্রার্থী তালিকায় পটুয়াখালী-২ আসনে সাবেক সংসদ সদস্য শহিদুল আলম তালুকদারকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়। এরপর থেকে মনোনয়নবঞ্চিত নেতা মুনির হোসেন ও একেএম ফারুক আহমেদ তালুকদারের অনুসারীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। সড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ ও মশাল মিছিলের পর আজ তারা কাফনের কাপড় পরে বিক্ষোভে নামেন।

মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও মুনির হোসেনের অনুসারী আব্দুল জব্বার মৃধা বলেন, যাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে তিনি ২০০৮ সালের নির্বাচনে দলের প্রার্থীর বিরুদ্ধে গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতার পক্ষে কাজ করেছেন। স্থানীয় নির্বাচনে নৌকার প্রার্থীদেরও সমর্থন দিয়েছেন। গত ১৬ বছর দলীয় আন্দোলন-সংগ্রামে ছিলেন না। তৃণমূল বিএনপি তাকে কোনোভাবে মেনে নেবে না। আমরা এ মনোনয়ন বাতিল দাবি করছি।

পৌর বিএনপির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও ফারুক আহমেদের অনুসারী মাসুম বিল্লাহ পলাশ বলেন, যার সঙ্গে দলের কোনো সম্পৃক্ততা নেই, তার সঙ্গে আমরাও নেই। তিনি শারীরিকভাবেও অনফিট। তাকে নিয়ে এ আসনে জয় পাওয়া সম্ভব নয়।

মাহমুদ হাসান রায়হান/আরএইচ/এএসএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow