বিকল্প হিসেবে সিলেটেও উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হচ্ছে না যে কারণে
ধরেই নেওয়া হচ্ছে, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের বড় ছেলে ও বর্তমান চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঢাকা আগমন উপলক্ষে রাজধানীতে লাখ লাখ মানুষের বিশাল জন সমাগম ঘটবে। স্বাভাবিকভাবেই এই বিশাল সমাবেশ নিয়েই ব্যস্ত থাকবে নিরাপত্তা বাহিনী। এবং নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর পক্ষে আগের রাতে বিপিএল উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করা কঠিন। সে ক্ষেত্রে বিপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান রাজধানী ঢাকা থেকে সিলেটে স্থানান্তর করা যায় কি না? ক্রিকেট অনুরাগীর একটা বড় অংশর মুখে এমন প্রশ্ন। বিসিবি কর্তাদের সাথে কথা বলে জানা গেল সেটাও সম্ভব না। আজ বুধবার সন্ধ্যায় বিসিবির উর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বিপিএল উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে জাগো নিউজের সাথে আলাপে জানিয়েছেন, এক কথায় সিলেটেও উদ্বোধনী অনুষ্ঠান স্থানান্তর করা সম্ভব না। কেন নয়? তার ব্যাখ্যা, ক্যালেন্ডারেরর পাতা উল্টে হিসেব করলে হাতে সময় মিলবে ৬ দিন। এত স্বল্প সময়ে ঢাকা থেকে পুরো সেটআপ সিলেটে নিয়ে যাওয়া এবং সেখানেই মাঠে প্যান্ডেল, স্টেজ ও অন্যান্য কাজ কর্ম করা এবং পুরো শিল্পী বহর ঢাকা থেকে সিলেটে নিয়ে
ধরেই নেওয়া হচ্ছে, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের বড় ছেলে ও বর্তমান চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঢাকা আগমন উপলক্ষে রাজধানীতে লাখ লাখ মানুষের বিশাল জন সমাগম ঘটবে।
স্বাভাবিকভাবেই এই বিশাল সমাবেশ নিয়েই ব্যস্ত থাকবে নিরাপত্তা বাহিনী। এবং নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর পক্ষে আগের রাতে বিপিএল উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করা কঠিন। সে ক্ষেত্রে বিপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান রাজধানী ঢাকা থেকে সিলেটে স্থানান্তর করা যায় কি না?
ক্রিকেট অনুরাগীর একটা বড় অংশর মুখে এমন প্রশ্ন। বিসিবি কর্তাদের সাথে কথা বলে জানা গেল সেটাও সম্ভব না। আজ বুধবার সন্ধ্যায় বিসিবির উর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বিপিএল উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে জাগো নিউজের সাথে আলাপে জানিয়েছেন, এক কথায় সিলেটেও উদ্বোধনী অনুষ্ঠান স্থানান্তর করা সম্ভব না।
কেন নয়? তার ব্যাখ্যা, ক্যালেন্ডারেরর পাতা উল্টে হিসেব করলে হাতে সময় মিলবে ৬ দিন। এত স্বল্প সময়ে ঢাকা থেকে পুরো সেটআপ সিলেটে নিয়ে যাওয়া এবং সেখানেই মাঠে প্যান্ডেল, স্টেজ ও অন্যান্য কাজ কর্ম করা এবং পুরো শিল্পী বহর ঢাকা থেকে সিলেটে নিয়ে যাওয়া, তাদের আবাসনের ব্যবস্থা করা সম্ভব নয়। তাই আমরা আর ঢাকা থেকে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সিলেটে স্থানান্তরের চিন্তা বাদ দিয়ে দিয়েছি।
এর বাইরে আরও একটি বড় ব্যাপারও আছে। তাহলো, ২৪ ডিসেম্বর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবার মাত্র ৪৮ ঘণ্টা পর একই মাঠে বিপিএলের খেলা চালানো অসম্ভব। ওই কম সময়ে মাঠ তৈরি হবে না। এছাড়া বিসিবি সূত্রে আরও একটি তথ্য মিলেছে। তাহলো, ভিনদেশি কিওরেটর টনি হেমিং পরিষ্কার না করে দিয়েছেন, যে মাঠে খেলা হবে, সেই মাঠে কিছুতেই উদ্বোধনী অনুষ্ঠান করা যাবে না। কাজেই বিপিএল উদ্বোধনী অনুষ্ঠান বন্ধ করা ছাড়া গত্যন্তর নেই বিসিবির।
এআরবি/আইএইচএস/
What's Your Reaction?