বিপিএল নিলামে অবিক্রিত মাহমুদউল্লাহ–মুশফিক

বিপিএল নিলামে ব্যাট হাতে ভরসার নাম দুজনই। একজন অভিজ্ঞ ফিনিশার, অন্যজন দীর্ঘদিনের নির্ভরযোগ্য উইকেটকিপার-ব‍্যাটার। কিন্তু এবারের নিলামে সেই দুই সিনিয়র ক্রিকেটারের কারও প্রতিই আগ্রহ দেখাল না কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি। ফলে প্রথম রাউন্ডেই অবিক্রিত থেকে গেলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মুশফিকুর রহিম। রোববার (৩০ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত বিপিএল নিলামের ‘বি’ ক্যাটাগরিতে প্রথম নাম ওঠে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। ভিত্তিমূল্য ৩৫ লাখ টাকা থেকে বিড শুরু হলেও ছয় ফ্র্যাঞ্চাইজির কেউই হাত তুলতে রাজি হয়নি। একই পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন মুশফিকুর রহিমও। দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা, বড় ম্যাচে পারফর্ম করার ইতিহাস—কোনোটিই এবার দলগুলোর মন গলাতে পারেনি। এর আগে ‘এ’ ক্যাটাগরির নিলামে মোহাম্মদ নাঈমকে ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় দলে নিয়েছে চট্টগ্রাম রয়্যালস। লিটন দাসকে ৭৫ লাখ টাকায় দলে টেনেছে রংপুর রাইডার্স। কিন্তু আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে দুই সিনিয়র তারকার অবিক্রিত থাকা। বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল জানিয়েছে, অবিক্রিত ক্রিকেটারদের পরে আবার নিলামে তোলা হবে। তবে দ্বিতীয়বার তাঁরা উঠবেন ‘সি’ ক্যাটাগরিতে। সেক্ষেত্রে তাঁদের ভিত্তিমূল্যও কমে আসবে। সেটিই হয়তো

বিপিএল নিলামে অবিক্রিত মাহমুদউল্লাহ–মুশফিক
বিপিএল নিলামে ব্যাট হাতে ভরসার নাম দুজনই। একজন অভিজ্ঞ ফিনিশার, অন্যজন দীর্ঘদিনের নির্ভরযোগ্য উইকেটকিপার-ব‍্যাটার। কিন্তু এবারের নিলামে সেই দুই সিনিয়র ক্রিকেটারের কারও প্রতিই আগ্রহ দেখাল না কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি। ফলে প্রথম রাউন্ডেই অবিক্রিত থেকে গেলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মুশফিকুর রহিম। রোববার (৩০ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত বিপিএল নিলামের ‘বি’ ক্যাটাগরিতে প্রথম নাম ওঠে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। ভিত্তিমূল্য ৩৫ লাখ টাকা থেকে বিড শুরু হলেও ছয় ফ্র্যাঞ্চাইজির কেউই হাত তুলতে রাজি হয়নি। একই পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন মুশফিকুর রহিমও। দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা, বড় ম্যাচে পারফর্ম করার ইতিহাস—কোনোটিই এবার দলগুলোর মন গলাতে পারেনি। এর আগে ‘এ’ ক্যাটাগরির নিলামে মোহাম্মদ নাঈমকে ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় দলে নিয়েছে চট্টগ্রাম রয়্যালস। লিটন দাসকে ৭৫ লাখ টাকায় দলে টেনেছে রংপুর রাইডার্স। কিন্তু আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে দুই সিনিয়র তারকার অবিক্রিত থাকা। বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল জানিয়েছে, অবিক্রিত ক্রিকেটারদের পরে আবার নিলামে তোলা হবে। তবে দ্বিতীয়বার তাঁরা উঠবেন ‘সি’ ক্যাটাগরিতে। সেক্ষেত্রে তাঁদের ভিত্তিমূল্যও কমে আসবে। সেটিই হয়তো শেষ সুযোগ হতে পারে মাহমুদউল্লাহ–মুশফিকের জন্য। ফরম্যাট ও কৌশলগত পরিকল্পনার কারণে দলগুলো কি অভিজ্ঞদের পেছনে বিনিয়োগে অনাগ্রহ? নাকি পারফরম্যান্স গ্রাফই সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করেছে—এ নিয়ে এখনই ক্রিকেট মহলে চলছে আলোচনা। তবে স্পষ্ট একটি বিষয়—অভিজ্ঞ দুই ক্রিকেটারের ভবিষ্যত এখন অনেকটাই নির্ভর করছে পুনরায় নিলামে তাঁদের প্রতি ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর মনোভাবের ওপর।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow