বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় সংঘর্ষ
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় একজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়েছে। শনিবার (২২ নভেম্বর) সকালে সদর উপজেলার বাকড়ি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে বাকড়ি গ্রামের শিল্টু (৪৫), কিতাবদি সর্দার (৬৫), লিটন (৩৫), সামছুদ্দি (৫০), শিপন (৪৫), ইদ্রিস (৪৭), ওলিয়ার (৫২), আনারুল (৪০), আনন্দ (৪২) ও আজিজুল (৩৮) হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে শিল্টুকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে এবং বাকিদের ঝিনাইদহ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালসহ স্থানীয় ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে। এলাকাবাসী জানায়, শুক্রবার গ্রামের রফিকুল ইসলামের মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান ছিল। প্রতিবেশী শাহিন উদ্দিনকে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় ওই রাতে আলোচনা-সমালোচনার একপর্যায়ে এলাকায় উত্তেজনা দেখা দেয়। এরই জেরে আজ সকালে রফিকুলের বাড়িতে হামলা চালালে সংঘর্ষ বাধে। এতে উভয়পক্ষের লোকজনই আহত হন। সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বিশৃঙ্খলা এড়াতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এখন
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় একজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়েছে।
শনিবার (২২ নভেম্বর) সকালে সদর উপজেলার বাকড়ি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আহতদের মধ্যে বাকড়ি গ্রামের শিল্টু (৪৫), কিতাবদি সর্দার (৬৫), লিটন (৩৫), সামছুদ্দি (৫০), শিপন (৪৫), ইদ্রিস (৪৭), ওলিয়ার (৫২), আনারুল (৪০), আনন্দ (৪২) ও আজিজুল (৩৮) হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
এর মধ্যে শিল্টুকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে এবং বাকিদের ঝিনাইদহ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালসহ স্থানীয় ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
এলাকাবাসী জানায়, শুক্রবার গ্রামের রফিকুল ইসলামের মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান ছিল। প্রতিবেশী শাহিন উদ্দিনকে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় ওই রাতে আলোচনা-সমালোচনার একপর্যায়ে এলাকায় উত্তেজনা দেখা দেয়। এরই জেরে আজ সকালে রফিকুলের বাড়িতে হামলা চালালে সংঘর্ষ বাধে। এতে উভয়পক্ষের লোকজনই আহত হন।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বিশৃঙ্খলা এড়াতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষ মামলা করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
What's Your Reaction?