বুদ্ধিজীবীরা সবসময় আমাদের পথ দেখিয়েছেন ডাকসু ভিপি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সহ-সভাপতি (ভিপি) আবু সাদিক কায়েম বলেছেন, দেশে রাজনীতি করতে হলে বাংলাদেশকে ধারণ করতে হবে। বাংলাদেশপন্থিরা বাংলাদেশে রাজনীতি করবে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে রায়েরবাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে তিনি এসব কথা বলেন। রায়েরবাজারে বিভিন্ন দল ও সংগঠনের ব্যানারে শ্রদ্ধা নিবেদন শুরু হয়। সকাল হতেই বাড়তে থাকে মানুষের ভিড়। তবে সরেজমিনে সকালে রায়েরবাজারে রাজনৈতিক সংগঠনের নেতাকর্মীদের চেয়ে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের উপস্থিতি বেশি দেখা গেছে। ডাকসু ভিপি বলেন, বুদ্ধিজীবীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। তারা সব সময় আমাদের পথ দেখিয়েছেন। শহীদরা শ্রেষ্ঠ সন্তান। দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব অখণ্ডতার জন্য আমরা সবসময় আপসহীন। মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীন ভূখণ্ড পেয়েছি। ২৪ এর মাধ্যমে দিল্লির আজাদি থেকে মুক্তি পেয়েছি। গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ৫৪ বছর আমরা শুনেছি মুক্তিযুদ্ধের ঘোষিত প্রতিশ্রুতি। ঘোষিত প্রতিশ্রুতি প্রতিষ্ঠার দিকেই বাংলাদেশকে নিয়ে যেতে হবে। ৭১ ও ২৪ কে মুখোমুখি দাঁড় করানোর চেষ্টা

বুদ্ধিজীবীরা সবসময় আমাদের পথ দেখিয়েছেন ডাকসু ভিপি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সহ-সভাপতি (ভিপি) আবু সাদিক কায়েম বলেছেন, দেশে রাজনীতি করতে হলে বাংলাদেশকে ধারণ করতে হবে। বাংলাদেশপন্থিরা বাংলাদেশে রাজনীতি করবে।

রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে রায়েরবাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে তিনি এসব কথা বলেন।

রায়েরবাজারে বিভিন্ন দল ও সংগঠনের ব্যানারে শ্রদ্ধা নিবেদন শুরু হয়। সকাল হতেই বাড়তে থাকে মানুষের ভিড়। তবে সরেজমিনে সকালে রায়েরবাজারে রাজনৈতিক সংগঠনের নেতাকর্মীদের চেয়ে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের উপস্থিতি বেশি দেখা গেছে।

ডাকসু ভিপি বলেন, বুদ্ধিজীবীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। তারা সব সময় আমাদের পথ দেখিয়েছেন। শহীদরা শ্রেষ্ঠ সন্তান। দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব অখণ্ডতার জন্য আমরা সবসময় আপসহীন। মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীন ভূখণ্ড পেয়েছি। ২৪ এর মাধ্যমে দিল্লির আজাদি থেকে মুক্তি পেয়েছি।

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ৫৪ বছর আমরা শুনেছি মুক্তিযুদ্ধের ঘোষিত প্রতিশ্রুতি। ঘোষিত প্রতিশ্রুতি প্রতিষ্ঠার দিকেই বাংলাদেশকে নিয়ে যেতে হবে। ৭১ ও ২৪ কে মুখোমুখি দাঁড় করানোর চেষ্টা করছে। ২৪, ৭১ এর বিরুদ্ধে নয়।

যারা ২৪ কে ৭১ এর বিরুদ্ধে দাঁড় করাতে চাচ্ছেন, তারা আসলে গণঅভ্যুত্থানের চেতনা আকাঙ্ক্ষার বাইরে চলে যেতে চাচ্ছেন, নিজস্ব রাজনৈতিক এজেন্ডা সামনে নিয়ে।

তিনি আরও বলেন, পতিত ফ্যাসিস্টরা পরিকল্পিতভাবে সারাদেশে অভ্যুত্থান অর্জন ব্যর্থ করে দিতে চাচ্ছেন। কিলার বাহিনী নিয়োগ করে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করতে চাইছেন। দেশে অভ্যুত্থানের অর্জন গণতন্ত্র উত্তরণের প্রক্রিয়া বিচার সংস্কার নির্বাচন ব্যাহত করা।

কোনো কোনো মহলের অ্যাজেন্ডা হয়ে দাঁড়িয়েছে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার। অথচ জনগণের আকাঙ্ক্ষা সেটা বাস্তবায়ন করতে গেলে নির্বাচন অপরিহার্য।

৭১ এ যেমন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে দেখেছি, আজও অনেককে দেশের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে দেখছি। দেশ ও জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়াদের বিরুদ্ধে বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।

এমওএস/এমআরএম/জেআইএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow