বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া শোয়াইব গ্রেপ্তার

জুলাই আন্দোলনে অংশ নেওয়া শোয়াইব হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার পর যশোর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে পুলিশ তাকে ডিবির কাছে হস্তান্তর করে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিবির অফিসার ইনচার্জ মঞ্জুরুল হক ভুঞা। পুলিশ সূত্র জানায়, ২০২০ সালের একটি মামলায় তিনি দুই বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি। কিন্তু তিনি পলাতক ছিলেন। আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। কোতোয়ালি থানা পুলিশ গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করেন। শোয়াইব হোসেন যশোর সদর উপজেলার কুতুবপুর গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে। ২০২০ সালে করা মামলাটিতে শুধু তিনিই নন, তার বাবা সিরাজুল ইসলাম এবং ভাই জুবায়ের হোসেনসহ সাতজনকে আসামি করা হয়। মামলাটি করেছিলেন কুতুবপুর হাফেজিয়া মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সদস্য একই গ্রামের শামসুর রহমান। অভিযোগে বলা হয়, মাদ্রাসার কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ২০২০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে নয়টার দিকে কল করে শামসুর রহমানকে বাইরে যেতে বলা হয়। রাত ১০টার দিকে তিনি সেখানে গেলে দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোটা দিয়ে তাকে মারধর করা হয়। তার পরিবার এগিয়ে এলে তাদের ওপরও হামলা চালানো

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া শোয়াইব গ্রেপ্তার

জুলাই আন্দোলনে অংশ নেওয়া শোয়াইব হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার পর যশোর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে পুলিশ তাকে ডিবির কাছে হস্তান্তর করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিবির অফিসার ইনচার্জ মঞ্জুরুল হক ভুঞা।

পুলিশ সূত্র জানায়, ২০২০ সালের একটি মামলায় তিনি দুই বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি। কিন্তু তিনি পলাতক ছিলেন। আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। কোতোয়ালি থানা পুলিশ গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করেন।

শোয়াইব হোসেন যশোর সদর উপজেলার কুতুবপুর গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে। ২০২০ সালে করা মামলাটিতে শুধু তিনিই নন, তার বাবা সিরাজুল ইসলাম এবং ভাই জুবায়ের হোসেনসহ সাতজনকে আসামি করা হয়। মামলাটি করেছিলেন কুতুবপুর হাফেজিয়া মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সদস্য একই গ্রামের শামসুর রহমান।

অভিযোগে বলা হয়, মাদ্রাসার কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ২০২০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে নয়টার দিকে কল করে শামসুর রহমানকে বাইরে যেতে বলা হয়। রাত ১০টার দিকে তিনি সেখানে গেলে দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোটা দিয়ে তাকে মারধর করা হয়। তার পরিবার এগিয়ে এলে তাদের ওপরও হামলা চালানো হয়।

উল্লেখ্য, শোয়াইব যশোরের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের সঙ্গে বিভিন্ন কার্যক্রমে সক্রিয় ছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও এনসিপির নানা কর্মসূচিতে তাকে দেখা গেলেও জেলা কমিটির কোনো পদে তিনি ছিলেন না। তবে তিনি জাতীয় নাগরিক কমিটির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। পরে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে তিনি এনসিপি থেকে সরে দাঁড়ান।
 

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow