ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইটের আঘাতে একজনের মৃত্যু

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় শ্যালকের ইটের আঘাতে ছেলের মায়ের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের কাঞ্চনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত দীপালি রাণী দাস (৫৫)। তিনি ওই এলাকার মৃত শয়লেন চন্দ্র দাসের স্ত্রী। নিহতের মেয়ে ইতি দাস জানান, প্রায় তিন মাস আগে তার ভাই সবুজ চন্দ্র দাস পাশের বাড়ির সুকেশ চন্দ্র দাসের মেয়ে সুইটি রাণী দাসকে পালিয়ে বিয়ে করেন। বিষয়টি মেয়ের পরিবারের লোকজন মেনে না নেওয়ায় বিয়ের পর থেকেই তাদের পরিবারকে নানাভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। ভয়ের কারণে তারা বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নেন। কিছুদিন আগে বাড়িতে ফিরলে পুনরায় তাদের ওপর হামলা ও ভয়ভীতি দেখানো হয়। এ ঘটনার জেরে মঙ্গলবার সকালে তাদের পরিবারের সদস্যদের উপর বাজারে হামলা চালানো হয়। এর প্রতিবাদ জানাতে গেলে দুপুরে প্রতিপক্ষ ক্ষিপ্ত হয়ে দীপালি রাণী দাসের ওপর হামলা চালায়। একপর্যায়ে নিলয় চন্দ্র দাস ইট দিয়ে তার মাথায় আঘাত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় দীপালি রাণী দাসকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইটের আঘাতে একজনের মৃত্যু

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় শ্যালকের ইটের আঘাতে ছেলের মায়ের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের কাঞ্চনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত দীপালি রাণী দাস (৫৫)। তিনি ওই এলাকার মৃত শয়লেন চন্দ্র দাসের স্ত্রী।

নিহতের মেয়ে ইতি দাস জানান, প্রায় তিন মাস আগে তার ভাই সবুজ চন্দ্র দাস পাশের বাড়ির সুকেশ চন্দ্র দাসের মেয়ে সুইটি রাণী দাসকে পালিয়ে বিয়ে করেন। বিষয়টি মেয়ের পরিবারের লোকজন মেনে না নেওয়ায় বিয়ের পর থেকেই তাদের পরিবারকে নানাভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। ভয়ের কারণে তারা বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নেন।

কিছুদিন আগে বাড়িতে ফিরলে পুনরায় তাদের ওপর হামলা ও ভয়ভীতি দেখানো হয়। এ ঘটনার জেরে মঙ্গলবার সকালে তাদের পরিবারের সদস্যদের উপর বাজারে হামলা চালানো হয়। এর প্রতিবাদ জানাতে গেলে দুপুরে প্রতিপক্ষ ক্ষিপ্ত হয়ে দীপালি রাণী দাসের ওপর হামলা চালায়। একপর্যায়ে নিলয় চন্দ্র দাস ইট দিয়ে তার মাথায় আঘাত করে।

গুরুতর আহত অবস্থায় দীপালি রাণী দাসকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় ছেলের শ্বশুরবাড়ির তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow