ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিহত ছাত্রদল নেতা সাদ্দামের মরদেহ নিয়ে থানা ঘেরাও
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কান্দিপাড়া এলাকায় গুলিতে নিহত ছাত্রদল নেতা সাদ্দাম হোসেনের (৩২) মরদেহ নিয়ে থানা ঘেরাও করেছে এলাকাবাসী। ময়নাতদন্ত শেষে শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সাদ্দামের মরদেহ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে পুলিশ। এরপরই হত্যার ঘটনা দ্রুত নথিভুক্ত করতে ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন দিলীপকে গ্রেফতারের দাবিতে নিহতের স্বজন ও এলাকাবাসী সদর মডেল থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেন। সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘এ ঘটনায় এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ জমা পড়েনি। অভিযোগ পাওয়া মাত্রই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ স্থানীয় সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে কান্দিপাড়া এলাকায় লায়ন শাকিল গ্রুপ ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন দিলীপ গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এ বিরোধের জেরে কান্দিপাড়ায় অবস্থানরত দিলীপ গ্রুপের সদস্যদের ওপর লায়ন শাকিল ও তার সহযোগীরা এলোপাথাড়ি গুলি ছোড়েন। এ ঘটনায় টুটুল, শিহাব ও সাজু মিয়া নামের তিনজন গুলিবিদ্ধ হন। একই বিরোধের ধারাবাহিকতায় গভীর রাতে সাবেক ছাত্রদল নেতা সাদ্দাম হোসেনকে ডেকে ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কান্দিপাড়া এলাকায় গুলিতে নিহত ছাত্রদল নেতা সাদ্দাম হোসেনের (৩২) মরদেহ নিয়ে থানা ঘেরাও করেছে এলাকাবাসী।
ময়নাতদন্ত শেষে শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সাদ্দামের মরদেহ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে পুলিশ। এরপরই হত্যার ঘটনা দ্রুত নথিভুক্ত করতে ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন দিলীপকে গ্রেফতারের দাবিতে নিহতের স্বজন ও এলাকাবাসী সদর মডেল থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেন।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘এ ঘটনায় এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ জমা পড়েনি। অভিযোগ পাওয়া মাত্রই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
স্থানীয় সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে কান্দিপাড়া এলাকায় লায়ন শাকিল গ্রুপ ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন দিলীপ গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এ বিরোধের জেরে কান্দিপাড়ায় অবস্থানরত দিলীপ গ্রুপের সদস্যদের ওপর লায়ন শাকিল ও তার সহযোগীরা এলোপাথাড়ি গুলি ছোড়েন। এ ঘটনায় টুটুল, শিহাব ও সাজু মিয়া নামের তিনজন গুলিবিদ্ধ হন।
একই বিরোধের ধারাবাহিকতায় গভীর রাতে সাবেক ছাত্রদল নেতা সাদ্দাম হোসেনকে ডেকে নিয়ে প্রথমে গুলি করা হয়। পরে গলা কেটে হত্যা করা হয় বলে জানান নিহতের বাবা মোস্তফা কামাল ও এলাকাবাসী।
আবুল হাসনাত মো. রাফি/এসআর
What's Your Reaction?