বয়স হার মানল বিরাশিয়ানদের কাছে
বয়স যে শুধুই কাগুজে হিসাব—তারই জীবন্ত প্রমাণ রেখে গেলেন দেশের ১৯৮২ সালের এসএসসি ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। সময়ের স্রোতে চুলে পাক ধরলেও হৃদয়ে আজও অটুট শৈশবের উচ্ছ্বাস। বিরাশিয়ানদের এ পুনর্মিলনী মুহূর্তেই রূপ নেয় আবেগঘন মিলনমেলায়; যেখানে হাসি, স্মৃতি আর বন্ধুত্বের ছোঁয়ায় যেন আবার ফিরে আসে সেই পুরোনো দিনের স্কুলজীবনের রঙিন শৈশব।
আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর স্কাই ব্লু কনভেনশন হলে আয়োজিত হয় এ উৎসব। মিলনমেলার আয়োজনে ছিলেন ১৯৮২ সালের এসএসসি ব্যাচের শিক্ষার্থীরা।
সকাল থেকেই শুরু হয় এ আয়োজন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিত হতে থাকেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ৮২ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। আর এখানে এসেই একেকজন হয়ে পড়েন আবেগপ্রবণ, কেউ কেউ আবার করতে থাকেন স্কুলজীবনের স্মৃতিচারণ।
সারা দেশ থেকে ১৯৮২ ব্যাচের বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ এ মিলনমেলায় অংশগ্রহণ করেন। চিকিৎসক, প্রকৌশলী, শিক্ষক, সাংবাদিক, ব্যবসায়ীসহ নানা পেশায় প্রতিষ্ঠিত বন্ধুরা একে অপরের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং নিজেদের কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করেন।
অনুষ্ঠানে ছিল নাচ-গান ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। সহপাঠীদের পরিবেশনায় গান ও নৃত্য
বয়স যে শুধুই কাগুজে হিসাব—তারই জীবন্ত প্রমাণ রেখে গেলেন দেশের ১৯৮২ সালের এসএসসি ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। সময়ের স্রোতে চুলে পাক ধরলেও হৃদয়ে আজও অটুট শৈশবের উচ্ছ্বাস। বিরাশিয়ানদের এ পুনর্মিলনী মুহূর্তেই রূপ নেয় আবেগঘন মিলনমেলায়; যেখানে হাসি, স্মৃতি আর বন্ধুত্বের ছোঁয়ায় যেন আবার ফিরে আসে সেই পুরোনো দিনের স্কুলজীবনের রঙিন শৈশব।
আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর স্কাই ব্লু কনভেনশন হলে আয়োজিত হয় এ উৎসব। মিলনমেলার আয়োজনে ছিলেন ১৯৮২ সালের এসএসসি ব্যাচের শিক্ষার্থীরা।
সকাল থেকেই শুরু হয় এ আয়োজন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিত হতে থাকেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ৮২ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। আর এখানে এসেই একেকজন হয়ে পড়েন আবেগপ্রবণ, কেউ কেউ আবার করতে থাকেন স্কুলজীবনের স্মৃতিচারণ।
সারা দেশ থেকে ১৯৮২ ব্যাচের বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ এ মিলনমেলায় অংশগ্রহণ করেন। চিকিৎসক, প্রকৌশলী, শিক্ষক, সাংবাদিক, ব্যবসায়ীসহ নানা পেশায় প্রতিষ্ঠিত বন্ধুরা একে অপরের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং নিজেদের কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করেন।
অনুষ্ঠানে ছিল নাচ-গান ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। সহপাঠীদের পরিবেশনায় গান ও নৃত্য অনুষ্ঠান পুরো আয়োজন করে তোলে আরও প্রাণবন্ত ও আনন্দমুখর। হাসি-আনন্দ স্মৃতিচারণ আর গল্পে গল্পে সময় কেটে যায় মুহূর্তেই।
আয়োজকদের মতে, এ ধরনের পুনর্মিলনী শুধু স্মৃতির ঝলক নয় বরং দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব ও পেশাগত বন্ধনকে আরও দৃঢ় করে। অংশগ্রহণকারীরাও জানান, ব্যস্ত জীবনের মাঝেও এমন আয়োজন নতুন করে প্রাণচাঞ্চল্য এনে দেয় এবং সম্পর্ককে আরও গভীর করে তোলে।