ভারতে নৌবাহিনী জাহাজের ‘গোপন তথ্য’ পাকিস্তানে পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার ২

ভারতে নৌবাহিনী জাহাজের ‘গোপন তথ্য’ পাকিস্তানে পাচারের অভিযোগে দুই ভারতীয় নাগরিককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাদের বিরুদ্ধে জাতীয় নিরাপত্তা ক্ষতিগ্রস্ত করার অভিযোগ আনা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে জানা যায়, গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন রোহিত (২৯) এবং সানত্রি (৩৭)। তারা উভয়েই উত্তর প্রদেশের সুলতানপুরের বাসিন্দা। তারা কোচিন শিপইয়ার্ডের (মাল্পে-উদুপি ইউনিট) তথ্য পাচার করার অভিযোগে সন্দেহভাজন হিসেবে ধরা পড়েছেন। এই শিপইয়ার্ড ভারতের বন্দর, নৌপথ ও শিপিং মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত হয়। আরও পড়ুন>>শিলিগুড়ির চিকেন’স নেকে সতর্কতা, গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর জরুরি বৈঠকতেজস বিধ্বস্ত: ভারতীয় যুদ্ধবিমানের রপ্তানি প্রত্যাশায় ধাক্কা‘দিল্লি বিস্ফোরণের পর সব কাশ্মীরিকে সন্দেহের চোখে দেখা হচ্ছে’ জানা যায়, রোহিত শুশ্মা মেরিন প্রাইভেট লিমিটেডে ইনসুলেটর হিসেবে কাজ করতেন। এর আগে তিনি কেরালার কোচিন শিপইয়ার্ড লিমিটেডে কর্মরত ছিলেন। অভিযোগ উঠেছে, কেরালায় কর্মরত অবস্থায় তিনি হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ভারতীয় নৌবাহিনীর জাহাজ সংখ্যাসহ গোপন তথ্য অবৈধভাবে শেয়ার করেছিলেন এবং তদনুযায়ী সুবিধা অর্জন করেছিলেন।

ভারতে নৌবাহিনী জাহাজের ‘গোপন তথ্য’ পাকিস্তানে পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার ২

ভারতে নৌবাহিনী জাহাজের ‘গোপন তথ্য’ পাকিস্তানে পাচারের অভিযোগে দুই ভারতীয় নাগরিককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাদের বিরুদ্ধে জাতীয় নিরাপত্তা ক্ষতিগ্রস্ত করার অভিযোগ আনা হয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে জানা যায়, গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন রোহিত (২৯) এবং সানত্রি (৩৭)। তারা উভয়েই উত্তর প্রদেশের সুলতানপুরের বাসিন্দা।

তারা কোচিন শিপইয়ার্ডের (মাল্পে-উদুপি ইউনিট) তথ্য পাচার করার অভিযোগে সন্দেহভাজন হিসেবে ধরা পড়েছেন। এই শিপইয়ার্ড ভারতের বন্দর, নৌপথ ও শিপিং মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত হয়।

আরও পড়ুন>>
শিলিগুড়ির চিকেন’স নেকে সতর্কতা, গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর জরুরি বৈঠক
তেজস বিধ্বস্ত: ভারতীয় যুদ্ধবিমানের রপ্তানি প্রত্যাশায় ধাক্কা
‘দিল্লি বিস্ফোরণের পর সব কাশ্মীরিকে সন্দেহের চোখে দেখা হচ্ছে’

জানা যায়, রোহিত শুশ্মা মেরিন প্রাইভেট লিমিটেডে ইনসুলেটর হিসেবে কাজ করতেন। এর আগে তিনি কেরালার কোচিন শিপইয়ার্ড লিমিটেডে কর্মরত ছিলেন।

অভিযোগ উঠেছে, কেরালায় কর্মরত অবস্থায় তিনি হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ভারতীয় নৌবাহিনীর জাহাজ সংখ্যাসহ গোপন তথ্য অবৈধভাবে শেয়ার করেছিলেন এবং তদনুযায়ী সুবিধা অর্জন করেছিলেন। মাল্পেতে স্থানান্তরের পরও রোহিত কোচির এক বন্ধুর মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করে অন্য অনুমোদনহীন ব্যক্তিকে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে পাঠিয়ে ছিলেন।

উদুপি কোচিন শিপইয়ার্ডের সিইওর অভিযোগের ভিত্তিতে মাল্পে থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। গ্রেফতার ব্যক্তিদের আগামী ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিচারিক হেফাজতে রাখা হয়েছে।*

আর কেউ এই ধরনের কর্মকাণ্ডে জড়িত কি না তা জানতে তদন্ত চলছে।

কেএএ/

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow