ভাসানী ছিলেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে সত্যের বজ্রকণ্ঠ

কৃষক-শ্রমিক আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা কেবল রাজনৈতিক নয়, ছিল সামাজিক মুক্তির এক জাগরণ। যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ) প্রতিষ্ঠা এবং শোষণবিরোধী গণ–আন্দোলনের প্রতিটি ধাপে তিনি দেখিয়েছেন সাহস, দূরদৃষ্টি ও মূল্যবোধনির্ভর নেতৃত্ব। ১৯৫৭ সালের কাগমারী সম্মেলনে পাকিস্তানি শাসনের বিরুদ্ধে তাঁর ঐতিহাসিক উচ্চারণ কেবল প্রতিবাদ নয়—ছিল মানুষের স্বাধীনচেতা অস্তিত্বের ঘোষণা, যা তাঁকে জনতার হৃদয়ে ‘মজলুম জননেতা’ হিসেবে চিরস্থায়ী মর্যাদা দিয়েছে। মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশের ন্যায্য অধিকারের পক্ষে আন্তর্জাতিক জনমত সৃষ্টিতেও তিনি ছিলেন এক অনিবার্য শক্তি।

কৃষক-শ্রমিক আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা কেবল রাজনৈতিক নয়, ছিল সামাজিক মুক্তির এক জাগরণ। যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ) প্রতিষ্ঠা এবং শোষণবিরোধী গণ–আন্দোলনের প্রতিটি ধাপে তিনি দেখিয়েছেন সাহস, দূরদৃষ্টি ও মূল্যবোধনির্ভর নেতৃত্ব। ১৯৫৭ সালের কাগমারী সম্মেলনে পাকিস্তানি শাসনের বিরুদ্ধে তাঁর ঐতিহাসিক উচ্চারণ কেবল প্রতিবাদ নয়—ছিল মানুষের স্বাধীনচেতা অস্তিত্বের ঘোষণা, যা তাঁকে জনতার হৃদয়ে ‘মজলুম জননেতা’ হিসেবে চিরস্থায়ী মর্যাদা দিয়েছে। মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশের ন্যায্য অধিকারের পক্ষে আন্তর্জাতিক জনমত সৃষ্টিতেও তিনি ছিলেন এক অনিবার্য শক্তি।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow