ভুয়া মালিক সেজে আড়াই কোটি টাকা আত্মসাৎ, দুদকের মামলা
জালিয়াতির মাধ্যমে ভুয়া মালিক সেজে একটি বেসরকারি ব্যাংক থেকে আড়াই কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার ঘটনায় ইমাম হোসেন চৌধুরী (৫১) নামের এক এনজিও কর্মকর্তাসহ দুই ব্যাংক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রোববার (২৩ নভেম্বর) দুদক চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এর উপ-সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ হামেদ রেজা বাদী হয়ে নিজ কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন। ইমাম হোসেন চৌধুরী চট্টগ্রামের পটিয়া থানাধীন ডেঙ্গাপাড়া গ্রামের প্রয়াত মো. আব্বাস চৌধুরীর ছেলে। ঋণ নেওয়ার সময় তিনি স্থানীয় নওজোয়ান এনজিও’র প্রধান নির্বাহী ছিলেন। মামলায় দণ্ডবিধির ৪০৯, ৪২০, ৪৬৭, ৪৬৮, ৪৭১, ১০৯ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ করা হয়। মামলার বিষয়টি জাগো নিউজকে নিশ্চিত করেন দুদক চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এর উপ পরিচালক সুবেল আহমদ। মামলার অন্য দুই আসামি হলেন-চট্টগ্রামের রাউজান থানাধীন গহিরা গ্রামের কে এম এজাজ এবং নগরীর কোতোয়ালি থানাধীন লালদিঘী পশ্চিম পাড়ের জেএম সেন অ্যাভিনিউ এলাকার কৌশিক রায় চৌধুরী। কেএম এজাজ ডাচ বাংলা ব্যাংক মুরাদপুর শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক এবং কৌশিক রায় একই শাখার সাবেক ঋণ কর্মকর্
জালিয়াতির মাধ্যমে ভুয়া মালিক সেজে একটি বেসরকারি ব্যাংক থেকে আড়াই কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার ঘটনায় ইমাম হোসেন চৌধুরী (৫১) নামের এক এনজিও কর্মকর্তাসহ দুই ব্যাংক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রোববার (২৩ নভেম্বর) দুদক চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এর উপ-সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ হামেদ রেজা বাদী হয়ে নিজ কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
ইমাম হোসেন চৌধুরী চট্টগ্রামের পটিয়া থানাধীন ডেঙ্গাপাড়া গ্রামের প্রয়াত মো. আব্বাস চৌধুরীর ছেলে। ঋণ নেওয়ার সময় তিনি স্থানীয় নওজোয়ান এনজিও’র প্রধান নির্বাহী ছিলেন।
মামলায় দণ্ডবিধির ৪০৯, ৪২০, ৪৬৭, ৪৬৮, ৪৭১, ১০৯ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ করা হয়। মামলার বিষয়টি জাগো নিউজকে নিশ্চিত করেন দুদক চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এর উপ পরিচালক সুবেল আহমদ।
মামলার অন্য দুই আসামি হলেন-চট্টগ্রামের রাউজান থানাধীন গহিরা গ্রামের কে এম এজাজ এবং নগরীর কোতোয়ালি থানাধীন লালদিঘী পশ্চিম পাড়ের জেএম সেন অ্যাভিনিউ এলাকার কৌশিক রায় চৌধুরী। কেএম এজাজ ডাচ বাংলা ব্যাংক মুরাদপুর শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক এবং কৌশিক রায় একই শাখার সাবেক ঋণ কর্মকর্তা।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, ইমাম হোসেন চৌধুরী ২০১৫ সালে জাল দলিল সৃজন করে জনৈক ভুয়া ব্যক্তি ফরিদুল আলমকে বন্ধকদাতা সাজিয়ে অন্য ব্যক্তির জমি বন্ধক রেখে ডাচ বাংলা ব্যাংক মুরাদপুর থেকে আড়াই কোটি টাকা ঋণ নেন। অন্যদিকে ব্যাংক কর্মকর্তারা বিষয়টি যাচাই-বাছাই না করেই ঋণ অনুমোদন দেন। ভিন্ন ব্যক্তির জাতীয় পরিচয়পত্র জাল করে ফরিদুল আলমের ভুয়া এনআইডি বানিয়ে তা দিয়েই ইমাম হোসেন চৌধুরীর উপস্থিতিতেই সাব রেজিস্টার অফিসে জমি বন্ধক রেজিস্ট্রি করা হয়।
এমডিআইএইচ/এমআইএইচএস/জেআইএম
What's Your Reaction?