মধ্যরাতে ৫ মিনিটে দুইবার ভূমিকম্প, জানা গেল উৎপত্তিস্থল ও কারণ

মধ্যরাতে মাত্র পাঁচ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে পরপর দুইটি ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। প্রথম ভূমিকম্পটি ছিল রাত ২টা ২০ মিনিট ৩১ সেকেন্ডে, এরপর রাত ২টা ২৫ মিনিট ১৪ সেকেন্ডে দ্বিতীয়বার কেঁপে ওঠে। এ খবরটি নিশ্চিত করেছেন, কানাডার সাসকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ু গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ ভোর ৪টায় তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেন। এই ভূমিকম্প দুটির ঘটনা সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলায় সংঘটিত হয়েছে। পলাশ জানান, প্রথম ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৩.৫ রিখটার স্কেলে এবং তা ভূ-পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার গভীরে ঘটেছে। দ্বিতীয় ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৩.৩ এবং তা ৩০ কিলোমিটার গভীরে। তিনি আরও বলেন, ভারতের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ অধিদপ্তর থেকেও তথ্য পাওয়া গেছে, যার মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছে যে আজকের এই ভূকম্পন সিলেট জেলায় উৎপত্তি করেছে। এ ঘটনায় সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত হলেও এখন পর্যন্ত কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। স্থানীয় প্রশাসন ও ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রেখেছেন। বিশেষজ্ঞরা সাধারণত এ ধরনের মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্পকে প্রাকৃতিক ভূ-তাত্ত্বিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে দেখছেন, তবে ভবিষ্যতে আরও

মধ্যরাতে ৫ মিনিটে দুইবার ভূমিকম্প, জানা গেল উৎপত্তিস্থল ও কারণ

মধ্যরাতে মাত্র পাঁচ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে পরপর দুইটি ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। প্রথম ভূমিকম্পটি ছিল রাত ২টা ২০ মিনিট ৩১ সেকেন্ডে, এরপর রাত ২টা ২৫ মিনিট ১৪ সেকেন্ডে দ্বিতীয়বার কেঁপে ওঠে।

এ খবরটি নিশ্চিত করেছেন, কানাডার সাসকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ু গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ ভোর ৪টায় তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেন। এই ভূমিকম্প দুটির ঘটনা সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলায় সংঘটিত হয়েছে।

পলাশ জানান, প্রথম ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৩.৫ রিখটার স্কেলে এবং তা ভূ-পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার গভীরে ঘটেছে। দ্বিতীয় ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৩.৩ এবং তা ৩০ কিলোমিটার গভীরে।

তিনি আরও বলেন, ভারতের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ অধিদপ্তর থেকেও তথ্য পাওয়া গেছে, যার মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছে যে আজকের এই ভূকম্পন সিলেট জেলায় উৎপত্তি করেছে।

এ ঘটনায় সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত হলেও এখন পর্যন্ত কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। স্থানীয় প্রশাসন ও ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রেখেছেন।

বিশেষজ্ঞরা সাধারণত এ ধরনের মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্পকে প্রাকৃতিক ভূ-তাত্ত্বিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে দেখছেন, তবে ভবিষ্যতে আরও বড় ভূমিকম্পের সম্ভাবনা মোকাবিলায় সজাগ থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow