মনোনয়ন পেলে তারেক রহমানকে আসনটি উৎসর্গ করতে চান দিপু

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনে জল্পনা-কল্পনা, আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বইছে। প্রার্থীরা নিজ নিজ কৌশলে মাঠে নেমে ব্যস্ত সময় পার করছেন, আর সাধারণ ভোটাররা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আশা বুকে নিয়ে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার অপেক্ষায় দিন গুনছেন। বাগেরহাট-১ (ফকিরহাট, মোল্লাহাট ও চিতলমারী) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় রয়েছেন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু। অতীতে তিনি ধানের শীষ প্রতীকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও দক্ষিণাঞ্চলের শীর্ষ নেতা শেখ হেলালের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে আলোচিত হয়েছিলেন। সামনের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তিনি নিয়মিত সভা-সমাবেশ, উঠান বৈঠক এবং তারেক রহমানের ৩১ দফা লিফলেট সাধারণ মানুষের হাতে পৌঁছে দিচ্ছেন। মাঠপর্যায়ে আলাপ-আলোচনায় দেখা গেছে—উন্নয়ন বঞ্চিত এলাকাগুলোর বিএনপি নেতা- কর্মী ও সাধারণ মানুষ দিপুর মনোনয়ন প্রত্যাশায় অপেক্ষা করছেন। অন্যান্য মনোনয়ন প্রত্যাশীদের তুলনায় তিনি অনেকটাই এগিয়ে আছেন বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা–খুলনা–বাগেরহাট অঞ্চ

মনোনয়ন পেলে তারেক রহমানকে আসনটি উৎসর্গ করতে চান দিপু

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনে জল্পনা-কল্পনা, আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বইছে।

প্রার্থীরা নিজ নিজ কৌশলে মাঠে নেমে ব্যস্ত সময় পার করছেন, আর সাধারণ ভোটাররা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আশা বুকে নিয়ে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার অপেক্ষায় দিন গুনছেন।

বাগেরহাট-১ (ফকিরহাট, মোল্লাহাট ও চিতলমারী) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় রয়েছেন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু।

অতীতে তিনি ধানের শীষ প্রতীকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও দক্ষিণাঞ্চলের শীর্ষ নেতা শেখ হেলালের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে আলোচিত হয়েছিলেন। সামনের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তিনি নিয়মিত সভা-সমাবেশ, উঠান বৈঠক এবং তারেক রহমানের ৩১ দফা লিফলেট সাধারণ মানুষের হাতে পৌঁছে দিচ্ছেন।

মাঠপর্যায়ে আলাপ-আলোচনায় দেখা গেছে—উন্নয়ন বঞ্চিত এলাকাগুলোর বিএনপি নেতা- কর্মী ও সাধারণ মানুষ দিপুর মনোনয়ন প্রত্যাশায় অপেক্ষা করছেন। অন্যান্য মনোনয়ন প্রত্যাশীদের তুলনায় তিনি অনেকটাই এগিয়ে আছেন বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা–খুলনা–বাগেরহাট অঞ্চলের বিভিন্ন আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ, নেতাকর্মীদের আইনি সহায়তা প্রদান, সামাজিক–রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সরব ভূমিকার কারণে তার জনপ্রিয়তা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। পুলিশি হয়রানি সত্ত্বেও দলের প্রতি তার নিষ্ঠা ও ত্যাগ এলাকায় ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। একজন অসাম্প্রদায়িক ও ক্লিন ইমেজের নেতা হিসেবে অ্যাডভোকেট দিপুর রয়েছে বিস্তৃত গ্রহণযোগ্যতা। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উৎসব-অনুষ্ঠানে তার নিরাপত্তা ও সহযোগিতা তাকে আরও জনপ্রিয় করেছে।

এলাকার সনাতনী ভোটারসহ সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করেন—যদি ধানের শীষ প্রতীকে তাকে প্রার্থী করা হয়, তবে তিনি বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে পারবেন।

গণমাধ্যম কর্মীদের এক প্রশ্নের জবাবে অ্যাডভোকেট শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু বলেন, “শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে দলের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। নেতাকর্মী ও জনসাধারণের সঙ্গে সর্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছি।

মনোনয়ন পেলে এলাকায় কর্মমুখী শিক্ষা বিস্তার, বেকারত্ব কমানো, রাস্তাঘাটসহ ব্যাপক উন্নয়ন এবং মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করবো। বাগেরহাট-১ আসনটি আমি তারেক রহমানকে উপহার দিতে চাই।”

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow