মহিষ চুরি করে পালানোর সময় গ্রেপ্তার ৩

কুড়িগ্রামের উলিপুরে দুর্গম চরাঞ্চলে মহিষ চুরি করে নৌকায় করে পালানোর সময় তিনজনকে আটক করেছেন স্থানীয় জনতা। পরে পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) উপজেলার সাহেবের আলগা ইউনিয়নের চর দুর্গাপুর এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তার তিনজন হলেন—উপজেলার ধামশ্রেণি ইউনিয়নের কাশিয়াগাড়ি গ্রামের আশরাফুল ইসলাম ওরফে রফিক (২৬), হাতিয়া ইউনিয়নের বগাপাড়া গ্রামের মিলন মিয়া ওরফে আনিছুর (২৬) ও চিলমারী উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের কাঁচকোল সড়কটারী গ্রামের রেজাউল করিম ওরফে আবু সাঈদ (২৫)। ‎স্থানীয়রা জানান, উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদবেষ্টিত দুর্গম চরাঞ্চল সাহেবের আলগা ইউনিয়নের চর দূর্গাপুর গ্রামের সিদ্দিক শেখের গোয়ালঘর থেকে চারটি মহিষ চুরি হয়ে যায়। এরপর সিদ্দিক শেখের পরিবার ও স্থানীয় লোকজন মহিষগুলো উদ্ধারের জন্য খোঁজাখুঁজি করতে থাকে। এক পর্যায়ে রোববার সকাল ৯টায় নদীর ঘাটে ৪টি মহিষ নৌকায় তুলতে দেখতে পায় তারা। এ সময় তাদের বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলে সদুত্তর দিতে না পারায় স্থানীয়দের সন্দেহ হয়। এক পর্যায়ে স্থানীয় লোকজন উত্তেজিত হয়ে চোরদের মারধর করে আটকে রাখে। খবর পেয়ে নামাজের চর পুলিশ তদ

মহিষ চুরি করে পালানোর সময় গ্রেপ্তার ৩

কুড়িগ্রামের উলিপুরে দুর্গম চরাঞ্চলে মহিষ চুরি করে নৌকায় করে পালানোর সময় তিনজনকে আটক করেছেন স্থানীয় জনতা। পরে পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়।

রোববার (১৪ ডিসেম্বর) উপজেলার সাহেবের আলগা ইউনিয়নের চর দুর্গাপুর এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

গ্রেপ্তার তিনজন হলেন—উপজেলার ধামশ্রেণি ইউনিয়নের কাশিয়াগাড়ি গ্রামের আশরাফুল ইসলাম ওরফে রফিক (২৬), হাতিয়া ইউনিয়নের বগাপাড়া গ্রামের মিলন মিয়া ওরফে আনিছুর (২৬) ও চিলমারী উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের কাঁচকোল সড়কটারী গ্রামের রেজাউল করিম ওরফে আবু সাঈদ (২৫)।

‎স্থানীয়রা জানান, উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদবেষ্টিত দুর্গম চরাঞ্চল সাহেবের আলগা ইউনিয়নের চর দূর্গাপুর গ্রামের সিদ্দিক শেখের গোয়ালঘর থেকে চারটি মহিষ চুরি হয়ে যায়। এরপর সিদ্দিক শেখের পরিবার ও স্থানীয় লোকজন মহিষগুলো উদ্ধারের জন্য খোঁজাখুঁজি করতে থাকে। এক পর্যায়ে রোববার সকাল ৯টায় নদীর ঘাটে ৪টি মহিষ নৌকায় তুলতে দেখতে পায় তারা। এ সময় তাদের বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলে সদুত্তর দিতে না পারায় স্থানীয়দের সন্দেহ হয়। এক পর্যায়ে স্থানীয় লোকজন উত্তেজিত হয়ে চোরদের মারধর করে আটকে রাখে। খবর পেয়ে নামাজের চর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের একটি টিম মহিষগুলো ও চোরদের পুলিশ হেফাজতে নেয়।

‎উলিপুর থানার ওসি সাঈদ ইবনে সিদ্দিক বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। আসামিদের বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow