মাকে মারধর করায় ছেলেকে মাটিতে পুঁতে রাখলো এলাকাবাসী
গাজীপুরের শ্রীপুরের টেপিরবাড়ি গ্রামে মাকে মারধর করায় মাদকাসক্ত ছেলেকে কোমর পর্যন্ত মাটিতে পুঁতে শাস্তি দিয়েছেন প্রতিবেশীরা। অভিযুক্ত যুবক খলিল (৩০) টেপিরবাড়ি গ্রামের নুর উদ্দিনের ছেলে। তিনি তার মা খোদেজা বেগমকে মারধর করেন। যুবকের স্বজন ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, খলিল এলাকায় মুদির ব্যবসা পরিচালনা করতেন। হঠাৎ ব্যবসা বন্ধ করে দেন তিনি। অভাবের সংসারে স্ত্রীও খলিলকে ছেড়ে চলে যায়। এতে তিনি হতাশাগ্রস্ত হয়ে নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েন। নেশার টাকার জন্য প্রায়ই বাড়িতে উৎপাত করতেন খলিল। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে মায়ের কাছে দুই হাজার টাকা দাবি করেন। এসময় মা খোদেজা বেগম টাকা দিতে অস্বীকার করলে ক্ষিপ্ত হয়ে মাকে উদ্দেশ্য করে ইট ছুড়ে মারেন। ছোড়া ইটে আহত হলে স্থানীয়রা ক্ষিপ্ত হয়ে প্রথমে বাড়ির পাশে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রাখেন তাকে। মায়ের কাছে ক্ষমা চাইতে বলা হলে খলিল আরও ক্ষিপ্ত হয়ে যান। পরে স্থানীয়রা খলিলকে ছাতিরবাজার-টেপিরবাড়ি সড়কের পাশে মাটি খুঁড়ে কোমর পর্যন্ত পুঁতে রাখেন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী খলিলের বিচার দাবি করেছেন। শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাছির আহমদ বলেন, মাকে মারধরের ঘটনায় ত
গাজীপুরের শ্রীপুরের টেপিরবাড়ি গ্রামে মাকে মারধর করায় মাদকাসক্ত ছেলেকে কোমর পর্যন্ত মাটিতে পুঁতে শাস্তি দিয়েছেন প্রতিবেশীরা।
অভিযুক্ত যুবক খলিল (৩০) টেপিরবাড়ি গ্রামের নুর উদ্দিনের ছেলে। তিনি তার মা খোদেজা বেগমকে মারধর করেন।
যুবকের স্বজন ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, খলিল এলাকায় মুদির ব্যবসা পরিচালনা করতেন। হঠাৎ ব্যবসা বন্ধ করে দেন তিনি। অভাবের সংসারে স্ত্রীও খলিলকে ছেড়ে চলে যায়। এতে তিনি হতাশাগ্রস্ত হয়ে নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েন। নেশার টাকার জন্য প্রায়ই বাড়িতে উৎপাত করতেন খলিল। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে মায়ের কাছে দুই হাজার টাকা দাবি করেন। এসময় মা খোদেজা বেগম টাকা দিতে অস্বীকার করলে ক্ষিপ্ত হয়ে মাকে উদ্দেশ্য করে ইট ছুড়ে মারেন। ছোড়া ইটে আহত হলে স্থানীয়রা ক্ষিপ্ত হয়ে প্রথমে বাড়ির পাশে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রাখেন তাকে। মায়ের কাছে ক্ষমা চাইতে বলা হলে খলিল আরও ক্ষিপ্ত হয়ে যান। পরে স্থানীয়রা খলিলকে ছাতিরবাজার-টেপিরবাড়ি সড়কের পাশে মাটি খুঁড়ে কোমর পর্যন্ত পুঁতে রাখেন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী খলিলের বিচার দাবি করেছেন।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাছির আহমদ বলেন, মাকে মারধরের ঘটনায় তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আমিনুল ইসলাম/এফএ/এমএস
What's Your Reaction?