মাঝির জালে ধরা ৬ মণ ওজনের শাপলা পাতা মাছ, ৭৫ হাজারে বিক্রি

লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলায় মেঘনা নদীতে এক মাঝির জালে ধরা পড়েছে ৬ মণ ওজনের একটি শাপলা পাতা মাছ। এ মাছকে হাউস মাছ বলে চিনে থাকে এখানকার স্থানীয়রা। সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে রামগতি উপজেলার দক্ষিণে মেঘনা নদীর মোহনায় কীর্তন মাঝির জালে মাছটি ধরা পড়ে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জালে ধরা পড়া শাপলা পাতা মাছটি এত বড় ছিল যে, ১০-১২ জন জেলে নৌকা থেকে ডাঙায় উঠাতে খুব কষ্ট হয়েছে। পড়ে মাছটি দড়ি দিয়ে বাঁশের সঙ্গে বেঁধে নৌকা থেকে নামানো হয়েছে। ঘাটে আনার পর মাছটি দেখতে ভিড় জমায় এলাকার উৎসুক জনতা। মাছ বিক্রেতা কীর্তন মাঝি কালবেলাকে বলেন, অনেক দিন ধরেই জালে তেমন মাছ ধরা পড়ছিল না। এতে আর্থিক সমস্যায় ছিলাম। আজ বড় একটি হাউস মাছ ধরা পড়েছে। পরে স্থানীয় বড়খেরী মাছঘাটে মাছটি ৭৫ হাজার টাকায় বিক্রি করতে পেরেছি। এতে আমি খুশি। আড়তদার মোতালেব বেপারী কালবেলাকে বলেন, সম্প্রতি মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় শাপলা পাতা মাছ ধরা পড়ছে। মূলত এই মাছ সাগরে থাকে। স্রোতের টানে মাছ নদীতে চলে এসেছে। কীর্তন মাঝির জালে মাছটি ধরা পড়লে তিনি আমার আড়তে নিয়ে আসেন। পরে কৃষ্ণ বেপারী মাছটি ৭৫ হাজার টাকায় নিলামে কিনে নেন। কৃ

মাঝির জালে ধরা ৬ মণ ওজনের শাপলা পাতা মাছ, ৭৫ হাজারে বিক্রি

লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলায় মেঘনা নদীতে এক মাঝির জালে ধরা পড়েছে ৬ মণ ওজনের একটি শাপলা পাতা মাছ। এ মাছকে হাউস মাছ বলে চিনে থাকে এখানকার স্থানীয়রা।

সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে রামগতি উপজেলার দক্ষিণে মেঘনা নদীর মোহনায় কীর্তন মাঝির জালে মাছটি ধরা পড়ে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জালে ধরা পড়া শাপলা পাতা মাছটি এত বড় ছিল যে, ১০-১২ জন জেলে নৌকা থেকে ডাঙায় উঠাতে খুব কষ্ট হয়েছে। পড়ে মাছটি দড়ি দিয়ে বাঁশের সঙ্গে বেঁধে নৌকা থেকে নামানো হয়েছে। ঘাটে আনার পর মাছটি দেখতে ভিড় জমায় এলাকার উৎসুক জনতা।

মাছ বিক্রেতা কীর্তন মাঝি কালবেলাকে বলেন, অনেক দিন ধরেই জালে তেমন মাছ ধরা পড়ছিল না। এতে আর্থিক সমস্যায় ছিলাম। আজ বড় একটি হাউস মাছ ধরা পড়েছে। পরে স্থানীয় বড়খেরী মাছঘাটে মাছটি ৭৫ হাজার টাকায় বিক্রি করতে পেরেছি। এতে আমি খুশি।

আড়তদার মোতালেব বেপারী কালবেলাকে বলেন, সম্প্রতি মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় শাপলা পাতা মাছ ধরা পড়ছে। মূলত এই মাছ সাগরে থাকে। স্রোতের টানে মাছ নদীতে চলে এসেছে। কীর্তন মাঝির জালে মাছটি ধরা পড়লে তিনি আমার আড়তে নিয়ে আসেন। পরে কৃষ্ণ বেপারী মাছটি ৭৫ হাজার টাকায় নিলামে কিনে নেন।

কৃষ্ণ বেপারী বলেন, হাউস মাছ সচরাচর পাওয়া যায় না। এই মাছের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। যে দামে মাছটি কিনেছি, এর চেয়ে ভালো দামে বিক্রি করতে পারব বলে আশা করছি।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow