মামলার বিষয়ে শিশির মনিরের প্রতিক্রিয়া
বিশেষ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য তার বিরুদ্ধে ধর্মীয় অবমাননার অভিযোগ আনা হয়েছে বলে মনে করেন জামায়াত নেতা ও সুনামগঞ্জ-২ আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশী, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিশির মনির।
রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে শিশির মনিরের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করা হয়। এ ঘটনায় সন্ধ্যায় বিবৃতি দেন শিশির মনির।
বিবৃতিতে শিশির মনির বলেন, আইনের আশ্রয়লাভের সুযোগ সবারই আছে। মামলার বিষয়বস্তু পড়ে মনে হয়েছে যে, বিশেষ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্যই আমার আইনজীবী বন্ধুরা অতি উৎসাহী হয়ে এই কাজ করেছেন। আমরা আইনের শাসনে বিশ্বাসী। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। এই বিষয়ে উপযুক্ত আদালতে যথাসময়ে আমরা কার্যকর পদক্ষেপ নেব।
বিবৃতিতে মামলার আবেদনকারীর রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, ঢাকার বিজ্ঞ মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে আমার বিরুদ্ধে মামলা করা বাদী ও সাক্ষীগণ ঢাকা আইনজীবী সমিতির বিজ্ঞ সদস্য। প্রাথমিক তথ্যানুযায়ী তারা সবাই একটি রাজনৈতিক দলের কর্মী।
এর আগে রোববার ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের আদালতে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট র
বিশেষ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য তার বিরুদ্ধে ধর্মীয় অবমাননার অভিযোগ আনা হয়েছে বলে মনে করেন জামায়াত নেতা ও সুনামগঞ্জ-২ আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশী, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিশির মনির।
রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে শিশির মনিরের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করা হয়। এ ঘটনায় সন্ধ্যায় বিবৃতি দেন শিশির মনির।
বিবৃতিতে শিশির মনির বলেন, আইনের আশ্রয়লাভের সুযোগ সবারই আছে। মামলার বিষয়বস্তু পড়ে মনে হয়েছে যে, বিশেষ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্যই আমার আইনজীবী বন্ধুরা অতি উৎসাহী হয়ে এই কাজ করেছেন। আমরা আইনের শাসনে বিশ্বাসী। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। এই বিষয়ে উপযুক্ত আদালতে যথাসময়ে আমরা কার্যকর পদক্ষেপ নেব।
বিবৃতিতে মামলার আবেদনকারীর রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, ঢাকার বিজ্ঞ মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে আমার বিরুদ্ধে মামলা করা বাদী ও সাক্ষীগণ ঢাকা আইনজীবী সমিতির বিজ্ঞ সদস্য। প্রাথমিক তথ্যানুযায়ী তারা সবাই একটি রাজনৈতিক দলের কর্মী।
এর আগে রোববার ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের আদালতে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট রিদওয়ান হোসেন রবিন মামলাটির আবেদন করেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে আদেশ অপেক্ষমাণ রাখেন। পরে বিকেলে আদালত অভিযোগের বিষয়ে ডিবি পুলিশকে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৯১ শতাংশ মুসলিম। ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী জনগণের কাছে ধর্ম এবং ধর্মীয় রীতিনীতি একটি অতি স্পর্শকাতর বিষয়। ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী জনসাধারণ বিশ্বাস করেন আল্লাহর কোনো আকার নেই। সেই নিরাকার আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তারা রোজা রাখেন। যার পুরস্কার আল্লাহ নিজ হাতে দেন।
আর সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা তাদের দেব-দেবীর আকৃতি প্রদান করে তাদের পূজা করেন। সুতরাং রোজাকে পূজার সঙ্গে কখনোই একত্রে উদাহরণ হিসেবেও ব্যবহার করাকে মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা গ্রহণ করবেন না।