মার্কিন গ্রিন কার্ডের সাক্ষাৎকারে গিয়ে আটক নারী
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৩০ বছর ধরে বসবাস করা ভারতীয় বংশোদ্ভূত এক নারী গ্রিন কার্ডের চূড়ান্ত সাক্ষাৎকারে গিয়ে অভিবাসন কর্মকর্তাদের হাতে আটক হয়েছেন। আটক ওই নারীর নাম বাবলিজিত ‘বাবলি’ কৌর (৬০)। খবর এনডিটিভির। তার মেয়ে জোতি জানান, গত ১ ডিসেম্বর ক্যালিফোর্নিয়ার একটি মার্কিন ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) অফিসে গ্রিন কার্ড আবেদনের অংশ হিসেবে বায়োমেট্রিক স্ক্যানের জন্য হাজির হন কৌর। সে সময় হঠাৎ কয়েকজন ফেডারেল এজেন্ট অফিসে প্রবেশ করেন। কিছুক্ষণ পর কৌরকে একটি কক্ষে ডাকা হয় এবং সেখানেই তাকে গ্রেপ্তারের কথা জানানো হয়। জোতির ভাষ্য অনুযায়ী, গ্রেপ্তারের পর কৌরকে তার আইনজীবীর সঙ্গে ফোনে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হলেও তাকে আটক রাখা হয়। কয়েক ঘণ্টা ধরে পরিবারকে জানানো হয়নি, তাকে কোথায় নেওয়া হয়েছে। পরে তারা জানতে পারেন, কৌরকে রাতের মধ্যে অ্যাডেলান্টোতে স্থানান্তর করা হয়েছে। এটি একটি সাবেক ফেডারেল কারাগার, যা বর্তমানে আইসিই ডিটেনশন সেন্টার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। সেখানেই তিনি আটক রয়েছেন। প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাবলি কৌর ১৯৯৪ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন। তার অন্য এক মেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৩০ বছর ধরে বসবাস করা ভারতীয় বংশোদ্ভূত এক নারী গ্রিন কার্ডের চূড়ান্ত সাক্ষাৎকারে গিয়ে অভিবাসন কর্মকর্তাদের হাতে আটক হয়েছেন। আটক ওই নারীর নাম বাবলিজিত ‘বাবলি’ কৌর (৬০)। খবর এনডিটিভির।
তার মেয়ে জোতি জানান, গত ১ ডিসেম্বর ক্যালিফোর্নিয়ার একটি মার্কিন ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) অফিসে গ্রিন কার্ড আবেদনের অংশ হিসেবে বায়োমেট্রিক স্ক্যানের জন্য হাজির হন কৌর। সে সময় হঠাৎ কয়েকজন ফেডারেল এজেন্ট অফিসে প্রবেশ করেন। কিছুক্ষণ পর কৌরকে একটি কক্ষে ডাকা হয় এবং সেখানেই তাকে গ্রেপ্তারের কথা জানানো হয়।
জোতির ভাষ্য অনুযায়ী, গ্রেপ্তারের পর কৌরকে তার আইনজীবীর সঙ্গে ফোনে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হলেও তাকে আটক রাখা হয়। কয়েক ঘণ্টা ধরে পরিবারকে জানানো হয়নি, তাকে কোথায় নেওয়া হয়েছে। পরে তারা জানতে পারেন, কৌরকে রাতের মধ্যে অ্যাডেলান্টোতে স্থানান্তর করা হয়েছে। এটি একটি সাবেক ফেডারেল কারাগার, যা বর্তমানে আইসিই ডিটেনশন সেন্টার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। সেখানেই তিনি আটক রয়েছেন।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাবলি কৌর ১৯৯৪ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন। তার অন্য এক মেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। তার পক্ষ থেকে কৌরের গ্রিন কার্ড পিটিশন ইতোমধ্যে অনুমোদিত হয়েছে। এছাড়া তার স্বামীও যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিন কার্ডধারী।
দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস এবং বৈধভাবে গ্রিন কার্ড প্রক্রিয়াধীন থাকার পরও এমনভাবে আটক হওয়ার ঘটনায় পরিবার উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। কৌরের আটক হওয়া নিয়ে এখন অভিবাসন আইনি প্রক্রিয়া এবং মানবিক দিক নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
What's Your Reaction?