মালয়েশিয়ায় অবৈধ প্রবাসীদের আশ্রয় দিলে কঠোর ব্যবস্থা

মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন বিভাগ আবারও কঠোর সতর্কতা জারি করে জানিয়েছে, অবৈধ অভিবাসীদের আশ্রয়, লুকিয়ে রাখা বা সহযোগিতা করলে শুধু বিদেশি নাগরিক নয়, সংশ্লিষ্ট মালিক ও নিয়োগকর্তাকেও আইনের আওতায় আনা হবে। ইমিগ্রেশনের উপমহাপরিচালক (অপারেশন) দাতুক লোকমান এফেন্দি রামলি বলেন, অবৈধ অভিবাসীদের ধরে শাস্তি দেওয়ার পাশাপাশি যারা তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকেন বা থাকার ব্যবস্থা করেন, তাদের বিরুদ্ধেও একইভাবে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও সতর্ক করে বলেন, কোনো বাড়ি বা প্রাঙ্গণ মালিক যদি প্রমাণিতভাবে অবৈধ অভিবাসীকে আশ্রয় দেন বা তাদের জন্য সুবিধা তৈরিতে সহযোগিতা করেন, তবে তারাও অপরাধী হিসেবে বিবেচিত হবেন এবং শাস্তির মুখোমুখি হবেন। হারিয়ান মেট্রোর এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সম্প্রতি সেলাঙ্গরের সেলায়াং বারু এলাকায় সাতটি সরকারি সংস্থার যৌথ অভিযানে ১ হাজার ১১৬ জন বিদেশির কাগজপত্র যাচাই করা হয়। এর মধ্যে বৈধ ভিসা বা অনুমতি না থাকায় ৮৪৩ জনকে আটক করা হয়েছে। এই অভিযান স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। দীর্ঘদিন ধরে তারা এলাকায় অবৈধ অভিবাসীদের আধিক্য ও অনুমতিবিহীন ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ড নিয়ে অসন্তোষ জানিয়ে আসছিল

মালয়েশিয়ায় অবৈধ প্রবাসীদের আশ্রয় দিলে কঠোর ব্যবস্থা

মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন বিভাগ আবারও কঠোর সতর্কতা জারি করে জানিয়েছে, অবৈধ অভিবাসীদের আশ্রয়, লুকিয়ে রাখা বা সহযোগিতা করলে শুধু বিদেশি নাগরিক নয়, সংশ্লিষ্ট মালিক ও নিয়োগকর্তাকেও আইনের আওতায় আনা হবে।

ইমিগ্রেশনের উপমহাপরিচালক (অপারেশন) দাতুক লোকমান এফেন্দি রামলি বলেন, অবৈধ অভিবাসীদের ধরে শাস্তি দেওয়ার পাশাপাশি যারা তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকেন বা থাকার ব্যবস্থা করেন, তাদের বিরুদ্ধেও একইভাবে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তিনি আরও সতর্ক করে বলেন, কোনো বাড়ি বা প্রাঙ্গণ মালিক যদি প্রমাণিতভাবে অবৈধ অভিবাসীকে আশ্রয় দেন বা তাদের জন্য সুবিধা তৈরিতে সহযোগিতা করেন, তবে তারাও অপরাধী হিসেবে বিবেচিত হবেন এবং শাস্তির মুখোমুখি হবেন।

হারিয়ান মেট্রোর এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সম্প্রতি সেলাঙ্গরের সেলায়াং বারু এলাকায় সাতটি সরকারি সংস্থার যৌথ অভিযানে ১ হাজার ১১৬ জন বিদেশির কাগজপত্র যাচাই করা হয়। এর মধ্যে বৈধ ভিসা বা অনুমতি না থাকায় ৮৪৩ জনকে আটক করা হয়েছে।

এই অভিযান স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। দীর্ঘদিন ধরে তারা এলাকায় অবৈধ অভিবাসীদের আধিক্য ও অনুমতিবিহীন ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ড নিয়ে অসন্তোষ জানিয়ে আসছিলেন।

সেলাঙ্গরের মুখ্যমন্ত্রী দাতুক সেরি আমিরুদ্দিন শারি বলেন, জনঅসন্তোষ ও অবৈধ কার্যক্রম রোধে সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে। একইসঙ্গে লোকমান এফেন্দি রামলি পুনরায় স্পষ্ট করে দেন, অবৈধ বিদেশিদের কর্মসংস্থান দেওয়া কিংবা বাসা ভাড়া দেওয়া আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। আইন ভঙ্গ করলে কোনো পক্ষকেই ছাড় দেওয়া হবে না।

সরকারের বার্তা একটাই-অবৈধ অভিবাসী ও তাদের আশ্রয়দাতাদের জন্য শাস্তি অনিবার্য।

এমআরএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow