মায়ের চেয়ে শিশু ফর্সা হওয়ায় ঘিরে ধরল উত্তেজিত জনতা

ফুটফুটে একটি শিশু নিয়ে ভিক্ষার জন্য বের হয়েছিলেন এক নারী। কিন্তু ওই নারীর তুলনায় শিশুটির গায়ের রং অতিরিক্ত ফর্সা হওয়ায় সন্দেহ জাগে পথচারীদের। সঙ্গে সঙ্গে ওই নারীকে ঘিরে ধরে উত্তেজিত জনতা। জানতে চান শিশুটি কার। উত্তেজিত জনতার কিছুতেই বিশ্বাস হচ্ছে না শিশুটি ওই নারীর। এক পর্যায়ে তারা পুলিশকেও খবর দেয়। আর এই চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের আগ্রার সারাফা মার্কেটে। এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই মুহূর্তে তা ভাইরাল হয়ে যায়।  এতে দেখা যায়, পরনে সোয়েটার এবং কাপড় দিয়ে মুখ ঢেকে এক নারী ফুটফুটে একটি শিশুকে নিয়ে ভিক্ষা করছিলেন। তার চেহারাতে ছিল মলিনতার ছাপ এবং গায়ের রং কিছুটা কালো। কিন্তু তার কোলে থাকা শিশুটি ফটিকের মতো সুন্দর হওয়ায় পথচারী ও মার্কেটে আসা ব্যক্তিরা ধারণা করেন হয়তো শিশুটিকে চুরি করা হয়েছে। এক পর্যায়ে ঘটনা তদন্তে নামে পুলিশ। জানতে পারেন, ওই নারী একটি মেডেকেল কলেজের কাছে অস্থায়ী ঝুপড়িতে থাকেন। তার স্বামী দিনমজুর হিসেবে কাজ করেন এবং তাদের চারটি সন্তান রয়েছে। এক পর্যায়ে শিশুটির পরিচয় শনাক্তে ওই নারীর কাছে জন্মসংক্রান্ত প্রয়োজনীয় নথিপত্র চাওয়া হয়। এরপর যাবতীয় তথ্য যা

মায়ের চেয়ে শিশু ফর্সা হওয়ায় ঘিরে ধরল উত্তেজিত জনতা

ফুটফুটে একটি শিশু নিয়ে ভিক্ষার জন্য বের হয়েছিলেন এক নারী। কিন্তু ওই নারীর তুলনায় শিশুটির গায়ের রং অতিরিক্ত ফর্সা হওয়ায় সন্দেহ জাগে পথচারীদের। সঙ্গে সঙ্গে ওই নারীকে ঘিরে ধরে উত্তেজিত জনতা। জানতে চান শিশুটি কার।

উত্তেজিত জনতার কিছুতেই বিশ্বাস হচ্ছে না শিশুটি ওই নারীর। এক পর্যায়ে তারা পুলিশকেও খবর দেয়। আর এই চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের আগ্রার সারাফা মার্কেটে। এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই মুহূর্তে তা ভাইরাল হয়ে যায়। 

এতে দেখা যায়, পরনে সোয়েটার এবং কাপড় দিয়ে মুখ ঢেকে এক নারী ফুটফুটে একটি শিশুকে নিয়ে ভিক্ষা করছিলেন। তার চেহারাতে ছিল মলিনতার ছাপ এবং গায়ের রং কিছুটা কালো। কিন্তু তার কোলে থাকা শিশুটি ফটিকের মতো সুন্দর হওয়ায় পথচারী ও মার্কেটে আসা ব্যক্তিরা ধারণা করেন হয়তো শিশুটিকে চুরি করা হয়েছে।

এক পর্যায়ে ঘটনা তদন্তে নামে পুলিশ। জানতে পারেন, ওই নারী একটি মেডেকেল কলেজের কাছে অস্থায়ী ঝুপড়িতে থাকেন। তার স্বামী দিনমজুর হিসেবে কাজ করেন এবং তাদের চারটি সন্তান রয়েছে। এক পর্যায়ে শিশুটির পরিচয় শনাক্তে ওই নারীর কাছে জন্মসংক্রান্ত প্রয়োজনীয় নথিপত্র চাওয়া হয়। এরপর যাবতীয় তথ্য যাচাই শেষে পুলিশ নিশ্চিত হয় যে, ওই শিশুটি তারই।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow