মিয়ানমারে পাচারকালে সিমেন্টবোঝাই দুটি ট্রলারসহ আটক ২২

সমুদ্রপথে অবৈধভাবে মিয়ানমারে পাচারকালে সিমেন্টবোঝাই ২টি ট্রলারসহ ২২ জনকে আটক করেছে নৌবাহিনী। বঙ্গোপসাগরের সেন্টমার্টিন অংশ থেকে তাদের আটক করা হয়।  বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বার্তায় এ তথ্যটি নিশ্চিত করেছে নৌবাহিনী। নৌবাহিনী জানায়, পাচারকারী চক্র ইঞ্জিনচালিত ট্রলারযোগে সমুদ্রপথে অবৈধভাবে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে মিয়ানমারের সিমেন্ট পাচার করছে এমন তথ্য পায় নৌবাহিনী। যার প্রেক্ষিতে বঙ্গোপসাগরের সেন্টমার্টিন ও তার আশপাশের এলাকায় টহল জোরদার করে। এ সময় নৌবাহিনী টহলে নিয়োজিত জাহাজ প্রত্যাশা সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে ৩৬ দশমিক ৫ মাইল পশ্চিমে গভীর সমুদ্রে ইঞ্জিনচালিত দুটি ট্রলার দেখতে পায়। দ্রুত নৌবাহিনীর জাহাজ ট্রলার দুটিকে সংকেত দিলে তারা পালানোর চেষ্টা করে। কিন্তু ধাওয়া দিয়ে ট্রলার দুটিকে থামানো হয়। খাজা গরিব-ই-নেওয়াজ-৬ এবং মা-বাবার দোয়া-১০ নামক ট্রলার দুটি তল্লাশি করে ১ হাজার ৫০০ বস্তা বাংলাদেশি সিমেন্ট জব্দ করা হয়। আর চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত ২২ জনকে আটক করা হয়। জব্দকৃত মালামাল ও আটক ব্যক্তিদের আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য টেকনাফ থানায় হস্তান্তর করা হয়। নৌবাহিনী আরও জানায়

মিয়ানমারে পাচারকালে সিমেন্টবোঝাই দুটি ট্রলারসহ আটক ২২
সমুদ্রপথে অবৈধভাবে মিয়ানমারে পাচারকালে সিমেন্টবোঝাই ২টি ট্রলারসহ ২২ জনকে আটক করেছে নৌবাহিনী। বঙ্গোপসাগরের সেন্টমার্টিন অংশ থেকে তাদের আটক করা হয়।  বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বার্তায় এ তথ্যটি নিশ্চিত করেছে নৌবাহিনী। নৌবাহিনী জানায়, পাচারকারী চক্র ইঞ্জিনচালিত ট্রলারযোগে সমুদ্রপথে অবৈধভাবে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে মিয়ানমারের সিমেন্ট পাচার করছে এমন তথ্য পায় নৌবাহিনী। যার প্রেক্ষিতে বঙ্গোপসাগরের সেন্টমার্টিন ও তার আশপাশের এলাকায় টহল জোরদার করে। এ সময় নৌবাহিনী টহলে নিয়োজিত জাহাজ প্রত্যাশা সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে ৩৬ দশমিক ৫ মাইল পশ্চিমে গভীর সমুদ্রে ইঞ্জিনচালিত দুটি ট্রলার দেখতে পায়। দ্রুত নৌবাহিনীর জাহাজ ট্রলার দুটিকে সংকেত দিলে তারা পালানোর চেষ্টা করে। কিন্তু ধাওয়া দিয়ে ট্রলার দুটিকে থামানো হয়। খাজা গরিব-ই-নেওয়াজ-৬ এবং মা-বাবার দোয়া-১০ নামক ট্রলার দুটি তল্লাশি করে ১ হাজার ৫০০ বস্তা বাংলাদেশি সিমেন্ট জব্দ করা হয়। আর চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত ২২ জনকে আটক করা হয়। জব্দকৃত মালামাল ও আটক ব্যক্তিদের আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য টেকনাফ থানায় হস্তান্তর করা হয়। নৌবাহিনী আরও জানায়, সমুদ্র ও উপকূলীয় অঞ্চলের নিরাপত্তা বজায় রাখার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাস, মাদক চোরাচালান ও অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড দমনে অভিযান ও টহল কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow