মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কষ্ট অনুভব করছেন আইনজীবী আমির হোসেন
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কষ্ট অনুভব করছেন বলে জানিয়েছেন আসামি পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘আমার ক্লায়েন্টের (হাসিনা-কামাল) বিরুদ্ধে রায়টা ভিন্নভাবে হলেও হতে পারত। কিন্তু হয়নি। এটা আমার বিপক্ষে গেছে। এজন্য আমি কষ্ট পাচ্ছি।’ সোমবার (১৭ নভেম্বর) বিকেলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায় ঘোষণার পর এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন। আমির হোসেন বলেন, ‘আমার পক্ষে এ মামলায় আপিল করার কোনো সুযোগ নেই। অর্থাৎ যতক্ষণ পর্যন্ত তারা আত্মসমর্পণ না করবেন কিংবা গ্রেপ্তার হবেন।’ উল্লেখ্য, শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। এর আগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফাঁসির আদেশ দেন। মামলার দুই নম্বর অভিযোগে শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। তবে এক নম্বর অভিযোগে তা
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কষ্ট অনুভব করছেন বলে জানিয়েছেন আসামি পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘আমার ক্লায়েন্টের (হাসিনা-কামাল) বিরুদ্ধে রায়টা ভিন্নভাবে হলেও হতে পারত। কিন্তু হয়নি। এটা আমার বিপক্ষে গেছে। এজন্য আমি কষ্ট পাচ্ছি।’
সোমবার (১৭ নভেম্বর) বিকেলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায় ঘোষণার পর এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।
আমির হোসেন বলেন, ‘আমার পক্ষে এ মামলায় আপিল করার কোনো সুযোগ নেই। অর্থাৎ যতক্ষণ পর্যন্ত তারা আত্মসমর্পণ না করবেন কিংবা গ্রেপ্তার হবেন।’
উল্লেখ্য, শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন।
এর আগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফাঁসির আদেশ দেন। মামলার দুই নম্বর অভিযোগে শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। তবে এক নম্বর অভিযোগে তাকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালেরও ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। আর রাজসাক্ষী হয়ে সত্য উন্মোচনে সহায়তা করায় সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুনের পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।
What's Your Reaction?