মেঘনায় লঞ্চ থেকে ২৫০ কেজি জাটকা জব্দ, দুস্থদের মাঝে বিতরণ

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় জাটকা রক্ষায় বিশেষ অভিযানে যাত্রীবাহী লঞ্চ থেকে ২৫০ কেজি জাটকা উদ্ধার করেছে উপজেলা মৎস্য দপ্তর। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাত ৩টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত মেঘনা নদীর এখলাশপুর ও মোহনপুর এলাকায় এ অভিযান পরিচালিত হয়। বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের সক্রিয় সহযোগিতায় ‘মুলাদী’ হতে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী লঞ্চ এমভি রেডসান-৫ থেকে জাটকা মাছগুলো জব্দ করা হয়। উদ্ধারকৃত জাটকা তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয় এতিমখানা ও দুস্থ মানুষের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। অভিযানে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিজয় কুমার দাস, মোহনপুর আউটপোস্টের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার এম. আনোয়ারুল হক, এবং উপজেলা মৎস্য দপ্তরের ইমাম হোসেন। সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিজয় কুমার দাস জানান, চাঁদপুর মেঘনা নদী জাটকা সংরক্ষণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। জাটকা ধরা ও পরিবহন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। আমরা নিয়মিত টহল ও অভিযান পরিচালনা করছি। আজকের অভিযানে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ জাটকা উদ্ধার সম্ভব হয়েছে। জাটকা রক্ষা করলে দেশের জাতীয় মাছ ইলিশের উৎপাদন বাড়বে, মৎস্যজীবীরাও লাভবান হবে। তিনি আরও জানান, নদী এলাকায় নজরদারি আরও জোরদার করা হবে ও অব

মেঘনায় লঞ্চ থেকে ২৫০ কেজি জাটকা জব্দ, দুস্থদের মাঝে বিতরণ

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় জাটকা রক্ষায় বিশেষ অভিযানে যাত্রীবাহী লঞ্চ থেকে ২৫০ কেজি জাটকা উদ্ধার করেছে উপজেলা মৎস্য দপ্তর। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাত ৩টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত মেঘনা নদীর এখলাশপুর ও মোহনপুর এলাকায় এ অভিযান পরিচালিত হয়।

বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের সক্রিয় সহযোগিতায় ‘মুলাদী’ হতে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী লঞ্চ এমভি রেডসান-৫ থেকে জাটকা মাছগুলো জব্দ করা হয়। উদ্ধারকৃত জাটকা তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয় এতিমখানা ও দুস্থ মানুষের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে।

অভিযানে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিজয় কুমার দাস, মোহনপুর আউটপোস্টের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার এম. আনোয়ারুল হক, এবং উপজেলা মৎস্য দপ্তরের ইমাম হোসেন।

মেঘনায় লঞ্চ থেকে ২৫০ কেজি জাটকা জব্দ, দুস্থদের মাঝে বিতরণ

সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিজয় কুমার দাস জানান, চাঁদপুর মেঘনা নদী জাটকা সংরক্ষণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। জাটকা ধরা ও পরিবহন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। আমরা নিয়মিত টহল ও অভিযান পরিচালনা করছি। আজকের অভিযানে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ জাটকা উদ্ধার সম্ভব হয়েছে। জাটকা রক্ষা করলে দেশের জাতীয় মাছ ইলিশের উৎপাদন বাড়বে, মৎস্যজীবীরাও লাভবান হবে।

তিনি আরও জানান, নদী এলাকায় নজরদারি আরও জোরদার করা হবে ও অবৈধভাবে জাটকা আহরণ এবং পরিবহনের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা অব্যাহত থাকবে।

এ বিষয়ে কোস্টগার্ডের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার এম. আনোয়ারুল হক বলেন, নদীতে চলমান নজরদারি সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে পরিচালনা করা হচ্ছে। জাটকা রক্ষা আমাদের যৌথ দায়িত্ব, এজন্য যে কোনো ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।

শরীফুল ইসলাম/এমএন/এএসএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow