মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ না পেয়ে আত্মহত্যা
মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ না পেয়ে নীরব নামের এক শিক্ষার্থী বিদ্যুতের খুঁটিতে উঠে ৩৩ হাজার ভোল্টেজের তার স্পর্শ করে আত্মহত্যা করেছে। রবিবার সন্ধ্যায় রংপুরে ছাত্রাবাস থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে গিয়ে সে খুঁটিতে উঠে বৈদ্যুতিক মেইন তারে শরীর এলিয়ে দেয়। এসময় তার পুরো শরীর পুড়ে গিয়ে মাটিতে পড়ে যায়।নীরবের বাড়ি কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার বেরুবাড়ী ইউনিয়নের চিলমারী এলাকায়। তার বাবা এরশাদুল হক ও মা নুরুন্নাহার বেগম দুজনেই মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। পরিবার সূত্রে জানা যায়, নীরব পরিবারের বড় ছেলে। সে রংপুর শহরের লালবাগ এলাকার নুর ছাত্রাবাসে থাকতো। সেখানে থেকে কোচিং করে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়। কিন্তু ফলাফল প্রকাশ হলে কোথাও মেডিকেলে চান্স পায়নি সে। এরপর পরিবারের সঙ্গে তেমন যোগাযোগ রাখেনি।এ অবস্থায় রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে তার মেস থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে শহরের ২০ মেগাওয়াট বালাপাড়া এলাকায় গিয়ে ৩৩ হাজার ভোল্টেজের কারেন্টের খুঁটির উপর উঠে নিজের শরীর এলিয়ে দেয় নিয়ামুল ইসলাম নীরব। এতে বৈদ্যুতিক শকে তার সারা শরীর পুড়ে গিয়ে মাটিতে পড়ে যায়। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধ
মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ না পেয়ে নীরব নামের এক শিক্ষার্থী বিদ্যুতের খুঁটিতে উঠে ৩৩ হাজার ভোল্টেজের তার স্পর্শ করে আত্মহত্যা করেছে। রবিবার সন্ধ্যায় রংপুরে ছাত্রাবাস থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে গিয়ে সে খুঁটিতে উঠে বৈদ্যুতিক মেইন তারে শরীর এলিয়ে দেয়। এসময় তার পুরো শরীর পুড়ে গিয়ে মাটিতে পড়ে যায়।
নীরবের বাড়ি কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার বেরুবাড়ী ইউনিয়নের চিলমারী এলাকায়। তার বাবা এরশাদুল হক ও মা নুরুন্নাহার বেগম দুজনেই মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। পরিবার সূত্রে জানা যায়, নীরব পরিবারের বড় ছেলে। সে রংপুর শহরের লালবাগ এলাকার নুর ছাত্রাবাসে থাকতো। সেখানে থেকে কোচিং করে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়। কিন্তু ফলাফল প্রকাশ হলে কোথাও মেডিকেলে চান্স পায়নি সে। এরপর পরিবারের সঙ্গে তেমন যোগাযোগ রাখেনি।
এ অবস্থায় রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে তার মেস থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে শহরের ২০ মেগাওয়াট বালাপাড়া এলাকায় গিয়ে ৩৩ হাজার ভোল্টেজের কারেন্টের খুঁটির উপর উঠে নিজের শরীর এলিয়ে দেয় নিয়ামুল ইসলাম নীরব। এতে বৈদ্যুতিক শকে তার সারা শরীর পুড়ে গিয়ে মাটিতে পড়ে যায়। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।
পুলিশ জানায়, প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। বেরুবাড়ী ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান আশরাফুল হক জানান, ঘটনা শুনে ওই বাড়িতে গিয়েছি। বিষয়টি খুবই মর্মান্তিক। পরিবারের লোকজন সবাই শোকে স্তব্ধ। কথা বলার মতো অবস্থা নেই। শুনেছি মরদেহ আসছে। সন্ধ্যায় দাফন হবে।
What's Your Reaction?