যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কৃতজ্ঞতার কথা জানাল ইউক্রেন

ইউক্রেনকে সহায়তা করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র এবং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। খবর রয়টার্সের রোববার (২৩ নভেম্বর) টেলিগ্রামে দেওয়া এক পোস্টে জেলেনস্কি লেখেন, যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া ‘জ্যাভলিন’ ক্ষেপণাস্ত্রসহ বিভিন্ন সামরিক সহায়তা ইউক্রেনীয়দের জীবন বাঁচাচ্ছে। এজন্য তিনি যুক্তরাষ্ট্র, দেশটির জনগণ এবং বিশেষ করে ট্রাম্পের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। এর আগে ট্রাম্প নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে অভিযোগ করেন, যুক্তরাষ্ট্রের বিপুল সহায়তা সত্ত্বেও ইউক্রেন কৃতজ্ঞতা দেখায়নি। তিনি বলেন, রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধ চার বছর ধরে চললেও ইউক্রেন নেতৃত্ব তাদের প্রচেষ্টার মূল্যায়ন করছে না। এ অবস্থায় জেনেভায় যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার তৈরি ২৮ দফা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা চলছে। এতে ইউক্রেন, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা অংশ নিচ্ছেন। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এ বৈঠককে ‘এখন পর্যন্ত সবচেয়ে ফলপ্রসূ’ বলে উল্লেখ করেছেন। চলমান শান্তি পরিকল্পনায় পূর্বাঞ্চলের কিছু এলাকা রাশিয়ার কাছে ছাড় দেওয়া, সেনাবাহিনী ছাঁটাই ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তা কম

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কৃতজ্ঞতার কথা জানাল ইউক্রেন

ইউক্রেনকে সহায়তা করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র এবং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। খবর রয়টার্সের

রোববার (২৩ নভেম্বর) টেলিগ্রামে দেওয়া এক পোস্টে জেলেনস্কি লেখেন, যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া ‘জ্যাভলিন’ ক্ষেপণাস্ত্রসহ বিভিন্ন সামরিক সহায়তা ইউক্রেনীয়দের জীবন বাঁচাচ্ছে। এজন্য তিনি যুক্তরাষ্ট্র, দেশটির জনগণ এবং বিশেষ করে ট্রাম্পের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

এর আগে ট্রাম্প নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে অভিযোগ করেন, যুক্তরাষ্ট্রের বিপুল সহায়তা সত্ত্বেও ইউক্রেন কৃতজ্ঞতা দেখায়নি। তিনি বলেন, রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধ চার বছর ধরে চললেও ইউক্রেন নেতৃত্ব তাদের প্রচেষ্টার মূল্যায়ন করছে না।

এ অবস্থায় জেনেভায় যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার তৈরি ২৮ দফা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা চলছে। এতে ইউক্রেন, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা অংশ নিচ্ছেন। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এ বৈঠককে ‘এখন পর্যন্ত সবচেয়ে ফলপ্রসূ’ বলে উল্লেখ করেছেন।

চলমান শান্তি পরিকল্পনায় পূর্বাঞ্চলের কিছু এলাকা রাশিয়ার কাছে ছাড় দেওয়া, সেনাবাহিনী ছাঁটাই ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তা কমানোর মতো শর্ত রয়েছে। ইউক্রেন ও তার মিত্রদের মতে, এসব শর্ত মস্কোর কাছে কার্যত আত্মসমর্পণের সমান।

জেলেনস্কি জি–৭, জি–২০ ও ইউরোপীয় দেশগুলোর প্রতিও সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, শান্তির পথে প্রতিটি পদক্ষেপ অত্যন্ত সতর্কভাবে নিতে হবে, যাতে যুদ্ধ বন্ধ হয় এবং ভবিষ্যতে আর সংঘাতের পুনরাবৃত্তি না ঘটে।
 

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow