যে কারণে বহিষ্কার হলেন জামায়াত নেতা নুরুল্লাহ
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার রানাপাশা ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আমির হাফেজ নুরুল্লাহকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) জেলা জামায়াত সাংগঠনিকভাবে তদন্ত করার পর তাকে বহিষ্কারের ঘোষণা দেয়। নুরুল্লাহ উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া গ্রামের মাওলানা আমজাদ হোসেনের ছেলে। তিনি ঝালকাঠি সদর উপজেলার একটি মাদ্রাসার শিক্ষক। নলছিটি উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি সৈয়দ মোহাম্মদ আব্দুস সালাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। অভিযোগ ওঠে, নুরুল্লাহ যে মাদ্রাসায় চাকরি করেন সেখানে তিনি এক শিক্ষার্থীর মায়ের মোবাইলে আপত্তিকর মেসেজ পাঠান। এ নিয়ে শিক্ষার্থীর স্বজনরা তাকে মারধর করেন। সেখানে জবানবন্দির কিছু অংশ একটি ফেসবুক আইডি থেকে ভিডিও আকারে প্রকাশ হলে তা দ্রুত সামাজিকমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে ভিডিওটি আবার ডিলিট করা হয়। ঝালকাঠি জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মো. ফরিদুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, জামায়াতে ইসলামী নৈতিকতা ও শৃঙ্খলার বাইরে কোনো আচরণ বরদাশত করে না। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করার কারণে সাংগঠনিকভাবে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার রানাপাশা ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আমির হাফেজ নুরুল্লাহকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) জেলা জামায়াত সাংগঠনিকভাবে তদন্ত করার পর তাকে বহিষ্কারের ঘোষণা দেয়।
নুরুল্লাহ উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া গ্রামের মাওলানা আমজাদ হোসেনের ছেলে। তিনি ঝালকাঠি সদর উপজেলার একটি মাদ্রাসার শিক্ষক।
নলছিটি উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি সৈয়দ মোহাম্মদ আব্দুস সালাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অভিযোগ ওঠে, নুরুল্লাহ যে মাদ্রাসায় চাকরি করেন সেখানে তিনি এক শিক্ষার্থীর মায়ের মোবাইলে আপত্তিকর মেসেজ পাঠান। এ নিয়ে শিক্ষার্থীর স্বজনরা তাকে মারধর করেন। সেখানে জবানবন্দির কিছু অংশ একটি ফেসবুক আইডি থেকে ভিডিও আকারে প্রকাশ হলে তা দ্রুত সামাজিকমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে ভিডিওটি আবার ডিলিট করা হয়।
ঝালকাঠি জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মো. ফরিদুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, জামায়াতে ইসলামী নৈতিকতা ও শৃঙ্খলার বাইরে কোনো আচরণ বরদাশত করে না। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করার কারণে সাংগঠনিকভাবে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
What's Your Reaction?