রক্তাক্ত অবস্থায় দৌড়ে এসে সড়কে পড়ে যান তানভীর, অতঃপর...

যশোরের সদর উপজেলায় ছুরিকাঘাতে তানভীর নামে এক যুবককে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) শহরের বেজপাড়া আনসার ক্যাম্প এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত তানভীর (২২) যশোর শহরের বেজপাড়া সাদেক দারোগার মোড় এলাকার মিন্টু মিয়ার ছেলে। প্রত্যক্ষদর্শী বেজপাড়া আনসার ক্যাম্প এলাকার মুদি ব্যবসায়ী মনিরুল ইসলাম রিপন বলেন, তানভীর ক্যাম্পের পেছনের দিক থেকে দৌড়ে এসে রক্তাক্ত অবস্থায় সড়কে পড়ে যান। পরে কয়েকজন নারী তাকে একটি রিকশায় তুলে হাসপাতালে পাঠান। যশোর কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী বাবুল হোসেন বলেন, শনিবার রাত ১টার দিকে বেজপাড়া তালতলা এলাকায় রাস্তার পাশে তানভীর গুরুতর আহত অবস্থায় পড়েছিল। এ সময় পথচারীরা তাকে দেখতে পেয়ে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে পৌঁছে দিয়ে চলে যান। পরে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তানভীরকে মৃত ঘোষণা করেন। তিনি আরও বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে যায় এবং নিহত ব্যক্তির পকেট তল্লাশি করে ৬১ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা অনুসন্ধান করা হচ্ছে এবং আইনি ব্যব

রক্তাক্ত অবস্থায় দৌড়ে এসে সড়কে পড়ে যান তানভীর, অতঃপর...

যশোরের সদর উপজেলায় ছুরিকাঘাতে তানভীর নামে এক যুবককে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) শহরের বেজপাড়া আনসার ক্যাম্প এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত তানভীর (২২) যশোর শহরের বেজপাড়া সাদেক দারোগার মোড় এলাকার মিন্টু মিয়ার ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শী বেজপাড়া আনসার ক্যাম্প এলাকার মুদি ব্যবসায়ী মনিরুল ইসলাম রিপন বলেন, তানভীর ক্যাম্পের পেছনের দিক থেকে দৌড়ে এসে রক্তাক্ত অবস্থায় সড়কে পড়ে যান। পরে কয়েকজন নারী তাকে একটি রিকশায় তুলে হাসপাতালে পাঠান।

যশোর কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী বাবুল হোসেন বলেন, শনিবার রাত ১টার দিকে বেজপাড়া তালতলা এলাকায় রাস্তার পাশে তানভীর গুরুতর আহত অবস্থায় পড়েছিল। এ সময় পথচারীরা তাকে দেখতে পেয়ে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে পৌঁছে দিয়ে চলে যান। পরে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তানভীরকে মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি আরও বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে যায় এবং নিহত ব্যক্তির পকেট তল্লাশি করে ৬১ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা অনুসন্ধান করা হচ্ছে এবং আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow