রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্প ‘দুরাশা’ নিয়ে পাঠচক্র
মূল আলোচনায় সাধারণ সম্পাদক মাসরুফা খাতুন বলেন, ‘এই গল্পের মূলভাব হলো মানুষের অযৌক্তিক আশা, সামাজিক গর্ব ও আত্মসম্মানের দ্বন্দ্ব। গল্পে দেখা যায়, এক নবাবকন্যা নিজের সামাজিক মর্যাদা ও অহংকারের কারণে জীবনের বাস্তবতাকে অস্বীকার করে। সে এমন এক আশায় বাঁচে, যার বাস্তব কোনো ভিত্তি নেই। এই ভ্রান্ত আশা বা দুরাশা তাকে সত্য গ্রহণ করতে দেয় না। শেষ পর্যন্ত তার সেই অহংকার ও অবাস্তব প্রত্যাশাই জীবনে দুঃখ ও বঞ্চনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।’
মূল আলোচনায় সাধারণ সম্পাদক মাসরুফা খাতুন বলেন, ‘এই গল্পের মূলভাব হলো মানুষের অযৌক্তিক আশা, সামাজিক গর্ব ও আত্মসম্মানের দ্বন্দ্ব। গল্পে দেখা যায়, এক নবাবকন্যা নিজের সামাজিক মর্যাদা ও অহংকারের কারণে জীবনের বাস্তবতাকে অস্বীকার করে। সে এমন এক আশায় বাঁচে, যার বাস্তব কোনো ভিত্তি নেই। এই ভ্রান্ত আশা বা দুরাশা তাকে সত্য গ্রহণ করতে দেয় না। শেষ পর্যন্ত তার সেই অহংকার ও অবাস্তব প্রত্যাশাই জীবনে দুঃখ ও বঞ্চনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।’