রাউজানে আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের চৌধুরীহাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রাসেল। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, ১৮ নভেম্বর রাতে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি), রাউজান থানা ও পটিয়া থানার সমন্বিত অভিযানে নোয়াপাড়া ইউনিয়নের চৌধুরীহাট এলাকা থেকে স্থানীয় মুদি দোকানদার জহির আহাম্মদকে প্রথমে আটক করা হয়। পরে তার দোকানের তাক থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি গুলি ভর্তি ম্যাগজিন উদ্ধার করা হয়। জহিরের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে পটিয়া থানার হাইদগাঁও মাইজপাড়া এলাকা থেকে মো. সাকিবুল ইসলাম ও রানা নামের দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি বলেন, গত ১৭ নভেম্বর রাউজান থানার একটি মামলায় গ্রেফতার হওয়া আসামি হুমায়ুন উদ্দীনের জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ১৮ নভেম্বর চৌধুরীহাট এলাকার একটি পুকুরপাড় থেকে পুঁতে রাখা অবস্থায় একটি একনলা বন্দুক ও তিনটি কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। এ অস্ত্রগুলো মামলার পলাতক আসামি মহিউদ্দিন লুকিয়ে রেখেছিলেন বলে জানা গেছে। প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম

রাউজানে আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের চৌধুরীহাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রাসেল।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, ১৮ নভেম্বর রাতে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি), রাউজান থানা ও পটিয়া থানার সমন্বিত অভিযানে নোয়াপাড়া ইউনিয়নের চৌধুরীহাট এলাকা থেকে স্থানীয় মুদি দোকানদার জহির আহাম্মদকে প্রথমে আটক করা হয়। পরে তার দোকানের তাক থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি গুলি ভর্তি ম্যাগজিন উদ্ধার করা হয়।

জহিরের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে পটিয়া থানার হাইদগাঁও মাইজপাড়া এলাকা থেকে মো. সাকিবুল ইসলাম ও রানা নামের দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়।

তিনি বলেন, গত ১৭ নভেম্বর রাউজান থানার একটি মামলায় গ্রেফতার হওয়া আসামি হুমায়ুন উদ্দীনের জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ১৮ নভেম্বর চৌধুরীহাট এলাকার একটি পুকুরপাড় থেকে পুঁতে রাখা অবস্থায় একটি একনলা বন্দুক ও তিনটি কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। এ অস্ত্রগুলো মামলার পলাতক আসামি মহিউদ্দিন লুকিয়ে রেখেছিলেন বলে জানা গেছে।

প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম জেলা গোয়েন্দা শাখা চলতি (নভেম্বর) মাসে ৫টি মামলা করেছে, গ্রেফতার হয়েছে ৮ জন। উদ্ধার হয়েছে ১৬টি আগ্নেয়াস্ত্র, ৮টি দেশীয় অস্ত্র, ৭৫ রাউন্ড গুলি ও ২৪টি কার্তুজ।

এমআরএএইচ/এমএএইচ/জেআইএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow