রাজধানীতে স্কুল শিক্ষার্থীদের মধ্যে মারামারি, দুজনকে ছুরিকাঘাত
রাজধানীর রমনায় স্কুল শিক্ষার্থীদের মধ্যে মারামারির সময় দুজনকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে মগবাজার মোড়ে আদ-দ্বীন হাসপাতালের সামনে এ ঘটনা ঘটে। আহত দুজন হলো বিএম ফাউন্ডেশন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র এম এম রিদওয়ান খায়ের রাজিন (১৫) ও অষ্টম শ্রেণির ছাত্র তানভীর আহমেদ (১৬)। রিদওয়ান মগবাজার দিলু রোডের নুরাবাদ কলোনির আবু খায়েরের এবং তানভীর ইস্পাহানি কলোনির মো. জসিম উদ্দিনের ছেলে। ছুরিকাঘাতের পর দুজনকে উদ্ধার করে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। তাদের হাসপাতালে নিয়ে আসা বন্ধু অন্তর অভিযোগ করে, বিএম ফাউন্ডেশন স্কুল অ্যান্ড কলেজের তিন-চারজন শিক্ষার্থী পূর্ব শত্রুতার জেরে ছুরিকাঘাত করেছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, ‘একই স্কুলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে মারামারির ঘটনায় দুজন ঢামেকের জরুরি বিভাগে এসেছে। তাদের মধ্যে রিদওয়ানের পেটে ও তানভীরের বাম পায়ের উরুতে ছুরিকাঘাত রয়েছে। চিকিৎসক জানিয়েছেন রিদওয়ানের অবস্থা আশঙ্কাজনক। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করেছি।’ কাজী আল-আমিন
রাজধানীর রমনায় স্কুল শিক্ষার্থীদের মধ্যে মারামারির সময় দুজনকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে মগবাজার মোড়ে আদ-দ্বীন হাসপাতালের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
আহত দুজন হলো বিএম ফাউন্ডেশন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র এম এম রিদওয়ান খায়ের রাজিন (১৫) ও অষ্টম শ্রেণির ছাত্র তানভীর আহমেদ (১৬)। রিদওয়ান মগবাজার দিলু রোডের নুরাবাদ কলোনির আবু খায়েরের এবং তানভীর ইস্পাহানি কলোনির মো. জসিম উদ্দিনের ছেলে।
ছুরিকাঘাতের পর দুজনকে উদ্ধার করে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। তাদের হাসপাতালে নিয়ে আসা বন্ধু অন্তর অভিযোগ করে, বিএম ফাউন্ডেশন স্কুল অ্যান্ড কলেজের তিন-চারজন শিক্ষার্থী পূর্ব শত্রুতার জেরে ছুরিকাঘাত করেছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, ‘একই স্কুলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে মারামারির ঘটনায় দুজন ঢামেকের জরুরি বিভাগে এসেছে। তাদের মধ্যে রিদওয়ানের পেটে ও তানভীরের বাম পায়ের উরুতে ছুরিকাঘাত রয়েছে। চিকিৎসক জানিয়েছেন রিদওয়ানের অবস্থা আশঙ্কাজনক। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করেছি।’
কাজী আল-আমিন/একিউএফ
What's Your Reaction?