রাজশাহী বিভাগে সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে কোনো চ্যালেঞ্জ নেই : বজলুর রশীদ

রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. আ ন ম বজলুর রশীদ বলেছেন, নির্বাচনের জন্য আমাদের তেমন কোনো চ্যালেঞ্জ এখানে নেই। ইতোপূর্বে অনেক নির্বাচন আমরা সুষ্ঠু ও ভালো করেছি। এখানে সমন্বয়টা যেন জোরদার হয়, সেই বিষয়ে আমরা কথা বলেছি। ওই ধরনের তেমন কোনো চ্যালেঞ্জ রাজশাহী বিভাগে নেই। টুকটাক থাকলে সেটা আমরা সহজেই সমাধান করতে পারব। তিনি বলেন, এটি হবে ঐতিহাসিক নির্বাচন। এ ঐতিহাসিক নির্বাচনের যোগসূত্রে আমরা দাঁড়িয়ে আছি। মাঠ পর্যায়ে যারা নির্বাচনের সঙ্গে সম্পৃক্ত তারা সবাই এ সভায় ছিলেন। আমরা সবার পরামর্শ শুনেছি। আমরা চাই, একটি শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে। এর কোনো ব্যত্যয় আমরা হতে দেব না। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজশাহী সার্কিট হাউসে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে রাজশাহী বিভাগের সমন্বয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।  তবে পুলিশের রাজশাহী রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মোহাম্মদ শাহজাহান বলেছেন, থানা ও ফাঁড়ি থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার একটি চ্যালেঞ্জিং ইস্যু। তিনি বলেন, অস্ত্র যেগুলো এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, উদ্ধার যেগুলো হয় নাই; সেগুলো উদ্ধারের জন্য আমাদের তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।

রাজশাহী বিভাগে সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে কোনো চ্যালেঞ্জ নেই : বজলুর রশীদ

রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. আ ন ম বজলুর রশীদ বলেছেন, নির্বাচনের জন্য আমাদের তেমন কোনো চ্যালেঞ্জ এখানে নেই। ইতোপূর্বে অনেক নির্বাচন আমরা সুষ্ঠু ও ভালো করেছি। এখানে সমন্বয়টা যেন জোরদার হয়, সেই বিষয়ে আমরা কথা বলেছি। ওই ধরনের তেমন কোনো চ্যালেঞ্জ রাজশাহী বিভাগে নেই। টুকটাক থাকলে সেটা আমরা সহজেই সমাধান করতে পারব।

তিনি বলেন, এটি হবে ঐতিহাসিক নির্বাচন। এ ঐতিহাসিক নির্বাচনের যোগসূত্রে আমরা দাঁড়িয়ে আছি। মাঠ পর্যায়ে যারা নির্বাচনের সঙ্গে সম্পৃক্ত তারা সবাই এ সভায় ছিলেন। আমরা সবার পরামর্শ শুনেছি। আমরা চাই, একটি শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে। এর কোনো ব্যত্যয় আমরা হতে দেব না।

বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজশাহী সার্কিট হাউসে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে রাজশাহী বিভাগের সমন্বয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। 

তবে পুলিশের রাজশাহী রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মোহাম্মদ শাহজাহান বলেছেন, থানা ও ফাঁড়ি থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার একটি চ্যালেঞ্জিং ইস্যু। তিনি বলেন, অস্ত্র যেগুলো এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, উদ্ধার যেগুলো হয় নাই; সেগুলো উদ্ধারের জন্য আমাদের তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। ইতোমধ্যে আমাদের যে অভিযান হয়েছে, সেখানে বেশকিছু উদ্ধার করেছি। কিন্তু যেগুলো খোয়া গেছে বা হারানো গেছে; সেগুলো উদ্ধার করা সত্যিকার অর্থে একটা চ্যালেঞ্জিং ইস্যু।

তিনি বলেন, সেই জায়গাগুলোকে আমরা চিহ্নিত করেছি। এ জন্য আমরা জেলার পুলিশ সুপারদের নির্দেশনা দিয়েছে, তারা চেষ্টা চালাচ্ছেন। সবার সহযোগিতা নিয়ে আমরা অভিযানটা পরিচালনা করব।

এ ছাড়া যারা নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে পারে বলে পুলিশের কাছে প্রতীয়মান হবে, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান পুলিশের এই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

এর আগে অনুষ্ঠিত সমন্বয় সভায় সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিজিবি, আনসার ও ভিডিপি এবং র‌্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ বিভাগের ৮ জেলার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও নির্বাচন কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow