রায় ঘোষণার পর আ.লীগ অফিসে আগুন

জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যার দায়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। রায় ঘোষণার পরপরই বগুড়া শহরের বিভিন্ন স্থানে মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিল হয়েছে। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন দিয়েছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। সোমবার (১৭ নভেম্বর) রায় ঘোষণার পরপরই শহরের বিভিন্ন স্থানে মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিল হয়েছে। পরে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন দিলে পুলিশ ও স্থানীয়রা তা নিভিয়ে ফেলে। জানা গেছে, রায় ঘোষণার পরপরই বগুড়া শহরের সাতমাথা এলাকায় শহীদ পরিবার এবং জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে আনন্দ মিছিল করে ছাত্রদল। পরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে মিষ্টি বিতরণ করা হয়। অন্যদিকে এনসিপির জলেশ্বরীতলার অস্থায়ী কার্যালয় থেকে আনন্দ মিছিল নিয়ে সাতমাথার জুলাই স্তম্ভে সমবেত হয় নেতাকর্মীরা। এনসিপি নেতা ডা. আব্দুল্লাহ আল সানীসহ অন্যান্য নেতারা মিছিলে অংশ নেন। বগুড়া জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হাবিবুর রশীদ সন্ধান ও সাধারণ সম্পাদক এমআর হাসান পলাশের নেতৃত্বে আলাদা আরেকটি আনন্দ মিছিল বের হয়। মিছি

রায় ঘোষণার পর আ.লীগ অফিসে আগুন

জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যার দায়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

রায় ঘোষণার পরপরই বগুড়া শহরের বিভিন্ন স্থানে মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিল হয়েছে। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন দিয়েছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।

সোমবার (১৭ নভেম্বর) রায় ঘোষণার পরপরই শহরের বিভিন্ন স্থানে মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিল হয়েছে। পরে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন দিলে পুলিশ ও স্থানীয়রা তা নিভিয়ে ফেলে।

জানা গেছে, রায় ঘোষণার পরপরই বগুড়া শহরের সাতমাথা এলাকায় শহীদ পরিবার এবং জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে আনন্দ মিছিল করে ছাত্রদল। পরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে মিষ্টি বিতরণ করা হয়।

অন্যদিকে এনসিপির জলেশ্বরীতলার অস্থায়ী কার্যালয় থেকে আনন্দ মিছিল নিয়ে সাতমাথার জুলাই স্তম্ভে সমবেত হয় নেতাকর্মীরা। এনসিপি নেতা ডা. আব্দুল্লাহ আল সানীসহ অন্যান্য নেতারা মিছিলে অংশ নেন।

বগুড়া জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হাবিবুর রশীদ সন্ধান ও সাধারণ সম্পাদক এমআর হাসান পলাশের নেতৃত্বে আলাদা আরেকটি আনন্দ মিছিল বের হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। শত শত নেতাকর্মী এতে অংশ নেন। শহরের নিরাপত্তা জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে চৌকি বসানো হয়েছে এবং টহল বৃদ্ধি করেছে পুলিশ।

বগুড়া সদর থানার ওসি হাসান বাসির বলেন, সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সবরকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শহরজুড়ে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন আছে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow