রেলওয়ে স্কুলের শতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার, থাকবেন রেলপথসচিব

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার প্রাচীন বিদ্যাপীঠ রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠান আগামীকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম। এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনোয়ারুল ইসলাম। এ ছাড়াও সরকারের বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।  বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে রেলওয়ে স্কুল মাঠে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছে শতবর্ষ উদযাপন কমিটি। এ সময় বক্তব্য দেন উদযাপন কমিটির সভাপতি শেখ মো. আইয়ুবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মো. নূরে আলম সিদ্দিকী, প্রাক্তন ছাত্র মো. মনিরুল ইসলাম মনু।  সভাপতি শেখ আইয়ুবুর রহমান জানান, রেলওয়ে স্কুলের শতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানে দিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালা দিয়ে সাজানো হয়েছে। অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের প্রায় সাড়ে তিন হাজার প্রাক্তন ছাত্রছাত্রী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত থাকবেন। সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত অনুষ্ঠান চলবে। সকালে জাতীয় সংগীতের সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শু

রেলওয়ে স্কুলের শতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার, থাকবেন রেলপথসচিব
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার প্রাচীন বিদ্যাপীঠ রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠান আগামীকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম। এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনোয়ারুল ইসলাম। এ ছাড়াও সরকারের বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।  বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে রেলওয়ে স্কুল মাঠে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছে শতবর্ষ উদযাপন কমিটি। এ সময় বক্তব্য দেন উদযাপন কমিটির সভাপতি শেখ মো. আইয়ুবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মো. নূরে আলম সিদ্দিকী, প্রাক্তন ছাত্র মো. মনিরুল ইসলাম মনু।  সভাপতি শেখ আইয়ুবুর রহমান জানান, রেলওয়ে স্কুলের শতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানে দিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালা দিয়ে সাজানো হয়েছে। অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের প্রায় সাড়ে তিন হাজার প্রাক্তন ছাত্রছাত্রী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত থাকবেন। সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত অনুষ্ঠান চলবে। সকালে জাতীয় সংগীতের সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হবে। এরপর আনন্দ শোভাযাত্রা, বক্তৃতা পর্ব, স্মৃতিচারণ, বৃক্ষ রোপণ, সম্মাননা প্রদান, র‌্যাফেল ড্র ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow