রেললাইন পার হবার সময় ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
কক্সবাজারের চকরিয়ায় সৈকত এক্সপ্রেস নামের একটি ট্রেনের ইঞ্জিন বগির ধাক্কায় রেজুআরা বেগম (৫২) নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ১১ টার চট্টগ্রাম কক্সবাজার রেলপথের চকরিয়া উপজেলার ফাসিয়াখালী ইউনিয়নের ছাইরাখালী রেললাইনে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে রেলওয়ে পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছে। নিহত রেজুআরা উপজেলার চিরিঙ্গা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম পালাকাটা উলুঘোনা এলাকার গোলাম কাদেরের স্ত্রী। স্থানীয় এলাকাবাসীর বরাত দিয়ে দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মোহাম্মদ শাহজালাল। তিনি বলেন, মঙ্গলবার সকাল ১১ টার কিছু আগে বাড়ি থেকে ডাক্তার দেখাতে একা বের হন বৃদ্ধা রেজুআরা। পায়ে হেঁটে বাড়ির অদুরে রেললাইন পার হওয়ার সময় চট্টগ্রাম থেকে আসা কক্সবাজার অভিমুখী সৈকত এক্সপ্রেস নামের একটি ট্রেনের ইঞ্জিন বগির ধাক্কায় রেজুআরা ঘটনাস্থলে প্রাণ হারান। পুলিশ পরিদর্শক মোহাম্মদ শাহজালাল বলেন, রেলওয়ে পুলিশের একটি টিম দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে। পরে মরদেহের প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি হয়। ঘটনাস্থলে উপস্থিত স্থানীয়
কক্সবাজারের চকরিয়ায় সৈকত এক্সপ্রেস নামের একটি ট্রেনের ইঞ্জিন বগির ধাক্কায় রেজুআরা বেগম (৫২) নামের এক নারী নিহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ১১ টার চট্টগ্রাম কক্সবাজার রেলপথের চকরিয়া উপজেলার ফাসিয়াখালী ইউনিয়নের ছাইরাখালী রেললাইনে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে রেলওয়ে পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছে।
নিহত রেজুআরা উপজেলার চিরিঙ্গা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম পালাকাটা উলুঘোনা এলাকার গোলাম কাদেরের স্ত্রী।
স্থানীয় এলাকাবাসীর বরাত দিয়ে দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মোহাম্মদ শাহজালাল।
তিনি বলেন, মঙ্গলবার সকাল ১১ টার কিছু আগে বাড়ি থেকে ডাক্তার দেখাতে একা বের হন বৃদ্ধা রেজুআরা। পায়ে হেঁটে বাড়ির অদুরে রেললাইন পার হওয়ার সময় চট্টগ্রাম থেকে আসা কক্সবাজার অভিমুখী সৈকত এক্সপ্রেস নামের একটি ট্রেনের ইঞ্জিন বগির ধাক্কায় রেজুআরা ঘটনাস্থলে প্রাণ হারান।
পুলিশ পরিদর্শক মোহাম্মদ শাহজালাল বলেন, রেলওয়ে পুলিশের একটি টিম দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে। পরে মরদেহের প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি হয়। ঘটনাস্থলে উপস্থিত স্থানীয় এলাকাবাসীর সামনে নিহতের পরিবার সদস্যদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মরদেহ বিনাময়না তদন্তে দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
What's Your Reaction?