লক্ষ্মীপুরের ১১ গ্রামের সহস্রাধিক মানুষের ঈদ উদযাপন

1 week ago 13
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে আগাম ঈদুল ফিতর উদযাপন করেছে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জের ১০টি গ্রাম ও রায়পুরের একটি গ্রামের প্রায় সহস্রাধিক মানুষ। রোববার (৩০ মার্চ) সকালে নিজ গ্রামে পৃথক জামাতে ঈদের নামাজ আদায় করেন তারা। সকাল সাড়ে ৭টায় রামগঞ্জ উপজেলার খানকায়ে মাদানিয়া কাসেমিয়া মাদ্রাসায় ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন মাওলানা মোহাম্মদ রুহুল আমিন।  এ ছাড়া উপজেলার নোয়াগাঁও ইউনিয়নের দক্ষিণ পূর্ব তালিমুল কুরআন নূরানি মাদ্রাসা ঈদগাহ, পূর্ব বিঘা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ, পশ্চিম নোয়াগাঁও জামে মসজিদে ও রায়পুরের কলাকোপা গ্রামে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শাহরাস্তি উপজেলার শতাধিক মানুষ নোয়াগাঁও ঈদগাঁও এসে ঈদের নামাজ আদায় করেন।  দক্ষিণ পূর্ব তালিমুল কোরআন মাদ্রাসা ঈদগাহের খতিব মাওলানা আমিনুল ইসলাম খান বলেন, আমরা হানাফি মাজহাবের অনুসারী। প্রত্যেকটি মাজহাবে একসঙ্গে সারা বিশ্বে ঈদের জামায়াত আদায় করার ফতোয়া রয়েছে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে ঈদ উদযাপন করা হচ্ছে। আগে যোগাযোগের উন্নত মাধ্যম ছিল না। এ জন্য মানুষ সৌদি আরবের একদিন পর ঈদ করত। কিন্তু এখন যোগাযোগব্যবস্থা অনেক উন্নত। এতে আমরা পিছিয়ে থাকার সুযোগ নেই। উল্লেখ্য, ইসলামি বুজুর্গ মাওলানা ইসহাকের (রা.) অনুসারী হিসেবে ৪৭ বছর ধরে এ নিয়ম পালন করে আসছেন তার অনুসারীরা।
Read Entire Article