লাল কেল্লা বিস্ফোরণ ছিল আত্মঘাতী হামলা, মূলহোতা গ্রেপ্তার
দিল্লির লাল কেল্লা মেট্রো স্টেশনের কাছে গত ১০ নভেম্বর একটি হুন্দাই আই২০ গাড়ি বিস্ফোরিত হয়ে ১১ জন নিহত হন। ভারতের জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ) সোমবার জানিয়েছে, কাশ্মীরের সামবুরার বাসিন্দা এবং গাড়িটির মালিক আমির রশিদ আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার (১৭ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস। এনআইএ প্রথমবারের মতো গাড়ির চালক ড. উমর উন নাবিকে ‘আত্মঘাতী বোম্বার’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। তদন্তে প্রকাশ করা হয়, আলী উমরের সঙ্গে যোগসাজশ করে হামলার পরিকল্পনা করেছিল এবং গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে সহায়তা করেছিল। আলী ২৯ অক্টোবর ফরিদাবাদের একটি পেট্রোল পাম্পে উমর ও আরও একজন ব্যক্তির সঙ্গে গাড়ি সার্টিফিকেট করানোর সময় উপস্থিত ছিলেন। বিস্ফোরণের সময় গাড়ির স্টিয়ারিংয়ে ছিলেন উমর। ফরেনসিক পরীক্ষায় তার পরিচয় নিশ্চিত হয়েছে। এনআইএ তার আরও একটি গাড়ি জব্দ করেছে। সংস্থা এরই মধ্যে ৭৩ জন সাক্ষীর জিজ্ঞাসাবাদ করেছে, যার মধ্যে বিস্ফোরণে আহতরাও রয়েছেন। এ ছাড়া তিনটি গাড়ি—মারুতি ব্রেজা, ফোর্ড ইকোসপোর্ট ও ডিজায়ার—জব্দ করে বিস্ফোরণের নেটওয়ার্ক খুঁজে দেখা হচ্ছে। দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল পৃথক এফআইআর দায়ের করেছে।
দিল্লির লাল কেল্লা মেট্রো স্টেশনের কাছে গত ১০ নভেম্বর একটি হুন্দাই আই২০ গাড়ি বিস্ফোরিত হয়ে ১১ জন নিহত হন। ভারতের জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ) সোমবার জানিয়েছে, কাশ্মীরের সামবুরার বাসিন্দা এবং গাড়িটির মালিক আমির রশিদ আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সোমবার (১৭ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।
এনআইএ প্রথমবারের মতো গাড়ির চালক ড. উমর উন নাবিকে ‘আত্মঘাতী বোম্বার’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। তদন্তে প্রকাশ করা হয়, আলী উমরের সঙ্গে যোগসাজশ করে হামলার পরিকল্পনা করেছিল এবং গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে সহায়তা করেছিল। আলী ২৯ অক্টোবর ফরিদাবাদের একটি পেট্রোল পাম্পে উমর ও আরও একজন ব্যক্তির সঙ্গে গাড়ি সার্টিফিকেট করানোর সময় উপস্থিত ছিলেন।
বিস্ফোরণের সময় গাড়ির স্টিয়ারিংয়ে ছিলেন উমর। ফরেনসিক পরীক্ষায় তার পরিচয় নিশ্চিত হয়েছে। এনআইএ তার আরও একটি গাড়ি জব্দ করেছে। সংস্থা এরই মধ্যে ৭৩ জন সাক্ষীর জিজ্ঞাসাবাদ করেছে, যার মধ্যে বিস্ফোরণে আহতরাও রয়েছেন। এ ছাড়া তিনটি গাড়ি—মারুতি ব্রেজা, ফোর্ড ইকোসপোর্ট ও ডিজায়ার—জব্দ করে বিস্ফোরণের নেটওয়ার্ক খুঁজে দেখা হচ্ছে।
দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল পৃথক এফআইআর দায়ের করেছে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ও পুলিশ বিভিন্ন রাজ্যে অভিযান চালিয়ে হামলার পেছনের চক্র, অর্থ, সহযোগী ও সম্ভাব্য বিদেশি সংযোগ খুঁজছে। তদন্ত এখনো চলমান।
এনআইএ জানিয়েছে, গাড়িটি ব্যবহৃত হয়েছে ‘গাড়িবাহিত আইইডি’ হিসেবে। নিরাপত্তা কর্মকর্তারা বলছেন, এ হামলা একটি সুপরিকল্পিত সাদা-কলার টেরর নেটওয়ার্কের অংশ, যা কয়েক মাস ধরে প্রস্তুতি নিচ্ছিল।
What's Your Reaction?